রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ ।। ৭ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২২ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
বিবাহ একটি ইবাদত, এর পবিত্রতা রক্ষা করা জরুরি নারী অধিকার কমিশনের সুপারিশে আলেম প্রজন্ম-২৪-এর আপত্তি  জুলাই-আগস্টের ত্যাগের পরও কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ পাইনি: মির্জা ফখরুল নারীবিষয়ক সুপারিশগুলো কোরআন-হাদিসের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: জামায়াত আমির ‘১৬ বছরের জঞ্জাল দূর না করে নির্বাচন দিলে সমস্যা সমাধান হবে না’  প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা সরকারি নিবন্ধন পেল সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘কলরব’ ‘সিরাহ মিউজিয়াম’ চালু করছেন মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী মহাসমাবেশ সফল করতে যেসব কর্মসূচি নিয়েছে হেফাজত নারী সংস্কার কমিশন ও প্রস্তাবনা বাতিলের দাবি খেলাফত মজলিসের

বড় ধসের আশঙ্কা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে, সরিয়ে নেয়া হচ্ছে ঝুঁকিপূর্ণ ঘর

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম : গত তিন দিনে কক্সবাজারে সাড়ে ৬০০ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অধিদফতর। টানা ভারী বর্ষণের কারণে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোর অধিকাংশ পাহাড়ে ফাটল দেখা দিয়েছে।

এসব এলাকায় গত তিন দিনে প্রায় অর্ধশত ছোট-বড় পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় শতাধিক বাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। মারা গেছে এক শিশু। আহত হয়েছেন আরও ২০ রোহিঙ্গা। এছাড়া ঝড়ো হাওয়ায় বিধ্বস্ত হয়েছে প্রায় চার শতাধিক ঘর।

প্রবল বর্ষণে ভয়াবহ পাহাড় ধসের শঙ্কায় রয়েছেন কক্সবাজারে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গারা। ভারী বর্ষণ অব্যাহত থাকলে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে পাহাড় ধসে ব্যাপক প্রাণহানির ঘটনা ঘটতে পারে। পাহাড় ধসের আতঙ্কে নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছে পাহাড় ও পাহাড়ের পাদদশে বসবাসরত মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গারা।

কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের পাহাড়ে ও পাহাড়ের পাদদেশে আশ্রয় নিয়েছেন মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর জুলুমের মুখে পালিয়ে আসা লাখ লাখ রোহিঙ্গা। কিন্তু বিপদ যেন তাদের পিছু ছাড়ছে না। এবার তাদের বেঁচে থাকার লড়াই ঝড় আর ধসের বিরুদ্ধে।

রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ঝুঁকিতে আছে কুতুপালংয়ের মধুরছড়া, বালুখালী, ময়নার ঘোনা, জামতলী, থাইংখালী ও উংচিপ্রাং-এর রোহিঙ্গা ক্যাম্প। এসব এলাকার রোহিঙ্গা ক্যাম্পের অনেক পাহাড়ে ভয়াবহ ফাটল দেখা দিয়েছে।

উখিয়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ নিকারুজ্জামান জানিয়েছেন, অধিকাংশ রোহিঙ্গা ক্যাম্প পাহাড় কেটে বা পাহাড়ে অবস্থিত। এসব এলাকায় পাহাড় ধসের আশঙ্কা আছে।

তিনি বলেন, ইতোমধ্যে পাহাড় ধসের বেশি ঝুঁকিতে থাকা ঘর চিহ্নিত করা হয়েছে। এধরনের ঝুঁকিপূর্ণ ঘর সরিয়ে নেয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে কিছু নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হয়েছে।

দেওবন্দের মতামত উপেক্ষা করে শিয়াদের ইফতার পার্টিতে সুন্নীদের উপস্থিতি!

এসএস


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ