ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই বলেছেন, ফ্যাসিস্ট সরকার পলায়ন পরবর্তী সময়ে এখনো দেশের মানুষের নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়নি। চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দুর্নীতি বন্ধ হয়নি । বিভিন্ন ক্ষেত্রে সিন্ডিকেট করে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি এখনো অব্যাহত থাকার কথা আলোচিত হচ্ছে।
তিনি বলেন, আমাদের রাজনীতি মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও কল্যাণের জন্য।দুর্নীতি,টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, সিন্ডিকেট করা কোন রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মীদের কাজ হতে পারে না।
পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, যারা রাজনীতিকে অর্থ উপার্জনের হাতিয়ার বানাচ্ছে তারাই অতীতে দেশকে দুর্নীতিতে ৫বার চ্যাম্পিয়ন বানিয়েছে।
তিনি বলেন, শুধু রাস্ট্র সংস্কার নয়, যেসব রাজনৈতিক দলের পদপদবি ব্যাবহার করে তাদের নেতা কর্মীরা আঙ্গুল ফুলে বটগাছ হয়েছে তাদের রাজনীতির সংস্কার করতে হবে।
পুরানা পল্টনস্থ দলীয় কার্যালয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় মজলিসে আমেলার মাসিক বৈঠকে সভাপতির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথা বলেন।
এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, দলের সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মাদ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, হাফেজ মাওলানা নেয়ামত উল্লাহ আল ফরিদী, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ , মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, সহকারী মহাসচিব মাওলানা এছহাক মুহাম্মাদ আবুল খায়ের, মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, কে এম আতিকুর রহমান, হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলুল করীম মারুফ, মাওলানা লোকমান হোসাইন জাফরী, মাওলানা নুরুল করীম আকরাম, মাওলানা এবিএম জাকারিয়া, আলহাজ্ব মুহাম্মাদ মনির হোসেন, মুফতী কেফায়েতুল্লাহ কাশফী, এ্যাডভোকেট শওকত আলী হাওলাদার, আলহাজ্ব মুহাম্মদ জান্নাতুল ইসলাম, আলহাজ্ব আবদুর রহমান, আতিকুর রহমান মুজাহিদ, মাওলানা মুহাম্মদ খলিলুর রহমান, মাওলানা মুহাম্মদ মকবুল হোসাইন, অধ্যাপক ডাঃ মুহাম্মদ নাছির উদ্দিন, মুফতী দেলোয়ার হোসেন সাকী, মাওলানা মুহাম্মদ শোয়াইব হোসেন, উপাধ্যক্ষ মাওলানা সিরাজুল ইসলাম, হাফেজ মাওলানা মাহমুদুল হাসান, এ্যাডভোকেট হাফেজ মাওলানা এম হাসিবুল ইসলাম, জিএম রুহুল আমিন, শহিদুল ইসলাম কবির, এ্যাডভোকেট মুহাম্মদ বরকাতুল্লাহ লতিফ, অধ্যাপক নাসির উদ্দিন খান, মুফতি মানসুর আহমদ সাকী, মুফতি রেজাউল করিম আবরার, শাহ ইফতেখার তারিক, মুহাম্মাদ শহিদুল ইসলাম ও মুফতী মোস্তফা কামাল।
হাআমা/