মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ১ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৪ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
ঢাকার যানজট নিরসনের উপায় খুঁজতে বিশেষজ্ঞ ও ডিএমপিকে নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার রাষ্ট্র ব্যবস্থার কাঙ্খিত সংস্কারে আলেম সমাজকেও এগিয়ে আসতে হবে: জমিয়ত নেতৃবৃন্দ ধর্ম উপদেষ্টার সঙ্গে সিলেট আলেম প্রতিনিধির সাক্ষাৎ, আলোচনায় ইসলামিক ফাউন্ডেশন হুব্বে রাসূল ﷺ ফাউন্ডেশনের সংবর্ধনা, সিরাত কনফারেন্স ও প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত ‘আদর্শ নাগরিক গঠনে ভূমিকা রাখছে উলামায়ে কেরাম’ মহানবী (সা.) এর পুরো জীবনটাই আমাদের জন্য আদর্শ: ধর্ম উপদেষ্টা খেলাফত ব্যবস্থায় রাষ্ট্র ও সমাজ শীর্ষক সীরাতুন্নবী সা. সেমিনার অনুষ্ঠিত আসাদুজ্জামান নূর ও মাহবুব আলী কারাগারে তেজগাঁও কলেজের ইতিহাসে প্রথম সর্ববৃহৎ ইসলামী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত রাসুল (স.) এর আদর্শ পৃথিবীকে শত শত বছর নেতৃত্ব দিয়েছে: চবি অধ্যাপক

হাত খরচ কমাতে যে অভ্যাসগুলো লক্ষ্য রাখবেন

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

সব খরচ সামলাতে হিমশিম খেতে খাচ্ছেন মধ্যবিত্ত। বছরশেষে সাশ্রয় হচ্ছে কই? সংসার খরচের খাতায় কী ভাবে কাটছাঁট করবেন ভাবছেন? খরচ করার আগে কিন্তু সাশ্রয়ের কথা ভাবতে হবে। দেশের মতো সংসারও চালাতে হবে নির্দিষ্ট বাজেট মেনে। টাকা জমানোর কিছু সহজ উপায়ও অবলম্বন করতে পারেন। দেখে নিন সে সব।

১. চা-কফির নেশা আছে? অনেকেই দামি ক্যাফেতে গিয়ে বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে আড্ডা দিতে পছন্দ খরেন। তবে প্রতি দিন খুব দামি ক্যাফেতে গিয়ে চা-কফি খাওয়ার অভ্যাস থাকলে সে অভ্যাসে রাশ টানুন। নামী চেনগুলোর চা-কফির দাম এমনিই অনেকটা বেশি হয়। তাই চেষ্টা করুন সপ্তাহের দু’-তিন দিন একটু কম দামি, কিন্তু ভাল জায়গা থেকে চা-কফি খেতে। ভাল সংস্থার চা পাতা, কিংবা কফি গুঁড়ো কিনে বাড়িতেই কিন্তু ভাল চা-কফি বানিয়ে ফেলা যায়। তাতে স্বাদ ও মান কোনওটার সঙ্গেই আপস করতে হবে না, আবার পকেটের চাপও হালকা করা যাবে।

২. বাড়ির বিদ্যুতের বিলে রাশ টেনেও কিন্তু অনেকখানি টাকা সঞ্চয় করা যায়। অনেকেই আছেন যারা প্রায়শই বাড়ির আলো-পাখা ও অন্যান্য বৈদ্যুতিক জিনিস ব্যবহারের পর তা বন্ধ করতে ভুলে যান। অনেক সময় হাতের কাজ সেরে এসে বন্ধ করেন। এই অভ্যাস বদলান। ব্যবহার শেষ হলেই বন্ধ করুন সুইচ। বাড়িতে রাখুন উন্নত মানের অয়্যারিংও। এতে বিদ্যুতের বিলের খরচে রাশ টানা সম্ভব হবে।

৩. অনলাইন শপিং করা নিয়ে সচেতন থাকুন। এখন প্রায় সারা বছরই অনলাইনে নানা সংস্থা জিনিসপত্রের উপর ছাড় দিয়ে থাকেন। ঘর-গৃহস্থালি, বাজার বা নিজের প্রয়োজনীয় জিনিস কেনার সময় সেগুলি ব্যবহার করতে পারেন। তবে অকারণ ছাড়ের আশায় অনেক জিনিস একসঙ্গে কিনে ফেলা উচিত নয়। প্রয়োজন থাকলে তবেই অনলাইনে শপিং করুন। নইলে সাশ্রয় নয়, উল্টে খরচ বাড়বে।

৪. প্রতি দিনের খরচের উপর নির্ভর করে একটা বাজেট নির্ধারণ করে নিন। সাধারণত, সেই বাজেটের মধ্যেই থাকার চেষ্টা করুন। যে দিন খরচের হার বাড়বে, চেষ্টা করুন পরে কোনও এক দিন তা কমিয়ে সমতা রাখতে। প্রতি দিন বাড়ি ফিরে বেঁচে যাওয়া টাকা একটা জায়গায় জমান। দিনের নিরিখে অল্প হলেও, মাসের শেষে ওই কয়েকশো টাকা কাজে আসতে পারে।

৫. ভবিষ্যতের পরিকল্পনা করুন ভেবেচিন্তে। পোস্ট অফিস, ব্যাঙ্ক, নানা সরকারি বিমা সংস্থা— এগুলি টাকা জমানোর গুরুত্বপূর্ণ সরকারি জায়গা। বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বেছে নিতে পারেন কোনও স্কিম। অল্প কিছুটা করে টাকা সেখানে জমাতে পারলে তা ভবিষ্যতে কাজে আসবে। চিকিৎসার জন্য আলাদা করে স্বাস্থ্যবিমা করিয়ে রাখুন, অসুস্থতাজনিত খরচ এতে অনেকটাই সামলে নেওয়া যাবে।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ