শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫ ।। ২৮ চৈত্র ১৪৩১ ।। ১৩ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
বাড়িতে বাবার লাশ রেখে এসএসসি পরীক্ষা দিল নাহিদ মানবতার জন্য আপনিও আসুন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে: শায়খ আহমাদুল্লাহ ইসরায়েলকে প্রতিহত করতে আন্তর্জাতিক উদ্যোগ দরকার: বিএনপি মাদরাসাছাত্রদের কর্মসংস্থানের বিষয়ে কাজ করছে এনসিপি : নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র ল’ড়াই ফরজ: মুফতি তাকি উসমানি ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি সফল করার আহ্বান শায়খে চরমোনাই’র নড়াইলে ছাত্র-জনতার ওপর হামলা মামলায় আ. লীগের ৪৮ নেতাকর্মী কারাগারে বিনা খরচে আরও কর্মী নেবে জাপান, সমঝোতা স্মারক সই সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেওয়া সেই বিতর্কিত ব্যক্তি আটক জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে আসছে নতুন রাজনৈতিক দল, নাম নির্ধারণ

যুক্তরাজ্যে আবারও জনপ্রিয় নামের তালিকায় ‘মুহাম্মদ’

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

যুক্তরাজ্যে প্রথমবারের মতো ছেলেদের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় নাম হিসেবে শীর্ষে উঠে এসেছে ‘মুহাম্মদ’।

দেশটির সরকারি সংস্থা অফিস ফর ন্যাশনাল স্ট্যাটিস্টিকস (ওএনএস) ২০২৩ সালের শিশুদের নামের তালিকা প্রকাশ করেছে।

বৃহস্পতিবার (০৫ ডিসেম্বর) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়।

প্রতিবেদনে, মুহাম্মদ নামটি এবার দীর্ঘদিন শীর্ষে থাকা ‘নোয়াহ’কে পেছনে ফেলে প্রথম স্থানে জায়গা করে নিয়েছে। নোয়াহ এবার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে, আর তৃতীয় স্থানে আছে ‘অলিভার’

মেয়েদের মধ্যে টানা অষ্টম বছরের মতো শীর্ষে রয়েছে ‘অলিভিয়া’। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ‘অ্যামেলিয়া’ এবং তৃতীয় স্থানে ‘আইসলা’।

মুসলিম পরিবারগুলোর ঐতিহ্যের প্রতিচ্ছবি

২০২৩ সালে ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে ৪ হাজার ৬৬১ শিশুর নাম রাখা হয়েছে মুহাম্মদ। আগের বছর এই সংখ্যা ছিল ৪ হাজার ১৭৭। এই নাম মহানবী হজরত মুহাম্মদ সা.-এর প্রতি শ্রদ্ধার প্রতীক এবং এটি মুসলিম পরিবারগুলোর জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।

ওএনএসের তথ্য অনুযায়ী, প্রতি বছর যুক্তরাজ্যে শিশুদের নামের তালিকা সমাজের বিভিন্ন পরিবর্তন এবং অভিবাসনের প্রভাব তুলে ধরে। মুহাম্মদ নামের শীর্ষে উঠে আসা যুক্তরাজ্যে মুসলিম কমিউনিটির শক্তিশালী অবস্থান ও তাদের ঐতিহ্য রক্ষার চিত্র ফুটিয়ে তোলে।

যুক্তরাজ্যে বহুজাতিক সংস্কৃতি

মুহাম্মদ নামের এই সাফল্য যুক্তরাজ্যের বহুজাতিক সংস্কৃতির একটি উদাহরণ। এটি শুধু মুসলিম কমিউনিটির মধ্যেই নয়, বরং দেশটির অন্যান্য ধর্মের মানুষের কাছেও একটি পরিচিত নাম হয়ে উঠছে।

এটি প্রমাণ করে যে, যুক্তরাজ্যে মুসলিম সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতি শ্রদ্ধা দিন দিন বাড়ছে এবং দেশটি তার বৈচিত্র্যময় জনগোষ্ঠীকে আরও বেশি গ্রহণ করছে।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ