শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

'দুর্নীতিবাজদের প্রতি কোনো সহানুভূতি দেখানো হবে না'

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

সম্প্রতি সরকারের বর্তমান ও সাবেক উচ্চ পর্যায়ের একাধিক কর্মকর্তার দুর্নীতির খবর সামনে আসায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান শুরুর কথা বলা হয়েছে। এবার মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেনও জানালেন দুর্নীতিবাজদের বিষয়ে কোনো সহানুভূতি দেখানো হবে না। তবে প্রশাসনের এই শীর্ষ কর্মকর্তা মনে করেন, প্রশাসনের হাতেগোনা কয়েকজন কর্মকর্তা দুর্নীতি করে, আর বাকি সবাই বিব্রত হয়।

সোমবার (১ জুলাই) সচিবালয়ে মন্ত্রিসভা বৈঠকের ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভা বৈঠক হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে সভাপতিত্ব করেন।

সচিব বলেন, ‘সরকারের পক্ষ থেকে অবস্থানটা পরিষ্কার হয়েছে যে, দুর্নীতির সঙ্গে যারা জড়িত তাদের বিষয়ে কোনো সহানুভূতি দেখানো হবে না এবং দেখানো হচ্ছে না। এটা আপনারা খেয়াল করেছেন। সেটি আমরা এখন অনুসরণ করছি। সেটিই আমরা এখন সিরিয়াসলি ফলো করছি। তাহলে আপনি বলতে পারেন ফাঁকে ফাঁকে কেন (দুর্নীতি) হচ্ছে। দুর্নীতিটা এত কাঠামোর মধ্যে থাকার পরও হচ্ছে। এটা সব সমাজে সব জায়গায় হয়।’

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘সরকারের প্রশাসন যন্ত্র দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ব্যাপারে কেউ কোনো রকম বাধা দেয়নি, সরকারের সব মেকানিজম এই দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সবসময় সহযোগিতা করছে।’

সচিব বলেন, ‘কোনো একটা জায়গায় দুর্নীতি প্রমাণিত হয়েছে, কিন্তু ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, এমন কোনো তথ্য আমার কাছে নেই। এমন কোনো বিষয় থাকলে আমার নজরে আনেন। আমি আবার তদন্তের ব্যবস্থা করবো। সেটি আমি আপনাদের বলতে পারি।’

সরকারি কর্মচারীদের পাঁচ বছর পরপর সম্পদের হিসাব দেওয়ায় বিধান থাকা ১৯৬৯ সালে সরকারি কর্মচারী আচরণ বিধিমালা এখনো কার্যকর আছে কি না? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে কোনো অ্যাকশন তারা নিয়েছে কি না? কোনো সার্কুলার দিয়েছে কি না, সেটি আমি জেনে নিই।’

এনএ/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ