শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
ভারতের বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে হিমশিম খাচ্ছে বাংলাদেশ জয়পুরহাটে ১৫৫ মণ সরকারি চাল সহ আটক দুই তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন সংবাদ দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর রাঙামাটিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য পরিবহন ধর্মঘট বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর

সিলেটে জ্বালানি তেলের খনির সন্ধান

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ

সিলেট গ্যাস ফিল্ডের ১০ নম্বর কূপে তেলের সন্ধান পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

অজ রবিবার দুপুরে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান। 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সিলেট গ্যাস ফিল্ডের ১০ নম্বর কূপে তিনটি গ্যাসস্তরের পাশাপাশি জ্বালানি তেলের অবস্থান নিশ্চিত হয়েছি আমরা। সেখানে দিনে ৫০০ থেকে ৬০০ ব্যারেল তেল পাওয়ার সম্ভবনা রয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব নুরুল আমিন, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার।

প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, ৪ থেকে ৫ মাস পর পুরো তেলের মজুত জানা যাবে। এখানে মজুত স্থায়ী হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

তিনি জানান, সিলেট-১০নং কূপে ২৫৭৬ মিটার গভীরতায় খনন সম্পন্ন করা হয়। এই কূপে ৪টি স্তরে গ্যাসের উপস্থিতি পাওয়া যায়। নিচের স্তরটি ২৫৪০-২৫৫০ মিটার টেস্ট করে ২৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের প্রবাহ পাওয়া যায় এবং ফ্লোয়িং প্রেসার ৩২৫০ পিএসআই। মজুদের পরিমাণ ৪৩-১০০ বিলিয়ন ঘনফুট। ২৪৬০-২৪৭৫ মিটারে আরো একটি ভালো গ্যাস স্তর পাওয়া যায়, এখানে টেস্ট করলে ২৫-৩০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া যাবে বলে আশা করা যায়। ২২৯০-২৩১০ মিটারে গ্যাসের উপস্থিতি পাওয়া যায়। ১৩৯৭-১৪৪৫ মিটার গভীরতায় আরো একটি জোন পাওয়া যায় যেখানে গত ৮ ডিসেম্বর টেস্ট করে তেলের উপস্থিতি জানা যায়, যার প্রাথমিকভাবে এপিআই গ্রাভিটি ২৯.৭ ডিগ্রি। সেলফ প্রেসারে প্রতি ঘণ্টায় ৩৫ ব্যারেল তেলের প্রবাহ পাওয়া যায়। পরীক্ষা সম্পন্ন হলে তেলের মজুত জানা যাবে। ২৫৪০ এবং ২৪৬০ মিটার গভীরতায় একযোগে উৎপাদন করা হলে প্রায় ৮-১০ বছর সাসটেইন করবে এবং গড় ভারিত মূল্য হিসেবে এর মূল্য প্রায় ৮৫০০ কোটি টাকা। যদি ২০ মিলিয়ন ঘনফুট হারে উৎপাদন করা হয় তাহলে ১৫ বছরের অধিক সাসটেইন করবে।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ