শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার আ.লীগ নেতাকর্মীর প্রভাবে নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের সংবর্ধনা বাতিল

দুই দিনে ১২ বাসে আগুন, ১০০ বাস ভাঙচুর : পরিবহন মালিক সমিতি


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
প্রতীকী ছবি

বিএনপির ডাকা মহাসমাবেশ ও হরতালে গত দুই দিনে রাজধানীসহ সারাদেশে ১২ বাসে আগুন দিয়েছে বিএনপি কর্মীরা। একইসাথে প্রায় ১০০ বাস ভাঙচুর করা হয়েছে। 

আজ রবিবার ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরেন সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্লাহ। সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি শাজাহান খান এমপি। 

এসময় তিনি বলেন, মালিকদের গাড়ি পুড়িয়ে ও শ্রমিকদের রক্ত ঝরিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি তৈরি করার সুযোগ বিএনপিকে দেয়া হবে না। ২০১৩-১৪ সালে ৫ হাজার পরিবহনে অগ্নিকাণ্ড করা হয়েছে এবং ৫০০ শ্রমিককে পুড়িয়ে মারা হয়েছে। এখনো সে পথে হাঁটছে বিএনপি। তাদের এমন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বরদাস্ত করবে না মালিকরা। তারা একবার মাঠে নামলে আন্দোলনকারীরা রেহাই পাবে না। বিএনপির এমন কর্মকাণ্ডে তীব্র নিন্দা জানান তিনি।

এনায়েত উল্লাহ বলেন, সকালে ডেমরায় অছিম পরিবহনের একটি বাসে আগুন দিয়েছে সন্ত্রাসীরা। সে বাসে হেলপার ঘুমানো ছিল। তাকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করা হলো। আমরা এই ঘটনায় যারা জড়িত তাদের বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি। একইসাথে বাসে অগ্নিকাণ্ড ও ভাঙচুর প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, যেন ব্যবস্থা নেওয়া হয়। 

তিনি আরও বলেন, গতকালকে স্বাভাবিকভাবে গাড়ি চলাচল করেছে। যেহেতু মতিঝিল গুলিস্তান এলাকায় সমাবেশ ছিল তাই এই এলাকায় গাড়ি আসতে পারেনি। আমাদের আজকের কথা ছিল এই ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে আমরা একমত না, আমরা গাড়ি চালাবো। সেজন্য মালিকরা সকাল থেকে গাড়ি বের করেছে। যাত্রী না থাকার ফলে গাড়ির সংখ্যা কম ছিল। 

এনায়েত উল্লাহ বলেন, দূরপাল্লার গাড়িও বের হয়েছে, শহরের গাড়িও বের হয়েছিল। কিছু গাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে, স্টাফ হত্যা করা হয়েছে। ফলে একটু তো ভয় কাজ করে। শুধু আজকে না বিএনপি সব সময় এই ধরনের কাজ করে আসছে। আমরা ভবিষ্যতেও এ ধরনের কর্মসূচিতে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখবো ইনশাআল্লাহ। 

এনএ/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ