বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪ ।। ২৯ কার্তিক ১৪৩১ ।। ১২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
সংষ্কার কাজ দ্রুত শেষ করে নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন: মুফতী ফয়জুল করীম আজারবাইজান থেকে দেশে ফিরেছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস মারকাযুল ফুরকান শিক্ষা পরিবার পরিচালিত নারায়ণগঞ্জ ক্যাম্পাসের ভর্তি কার্যক্রম শুরু ৪৯ দিনে কোরআন হিফজ করা বিস্ময় শিশু হাবিবুরকে ছাত্র মজলিসের সংবর্ধনা কাল বাংলাদেশে আসছেন সাইয়েদ আরশাদ মাদানী, জেনে নিন সফরসূচি আলেমদের রাজনীতি আল্লাহর নবীদের রাষ্ট্রীয় উত্তরাধিকার: মাওলানা ফজলুর রহমান হেফাজতে ইসলাম পিরোজপুর জেলা শাখা কমিটি গঠিত বাংলাদেশে দূতাবাস খোলার আশ্বাস আজারবাইজানের প্রেসিডেন্টের অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ যতটা সম্ভব সংক্ষিপ্ত হওয়া উচিত: ড. ইউনূস সাতকাছেমিয়া মাদরাসায় তিন দিনব্যাপী সম্মেলন আগামীকাল থেকে শুরু

নবীজির রওজায় শিশুদের ছবি, নেটিজেনদের উচ্ছ্বাস

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
রাসুলুল্লাহ সা.-এর রওজার সামনে শিক্ষার্থীরা, ছবি: সংগৃহীত

নবী কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে মসজিদে নববিতে শিশুরা মসজিদে আসত, খেলত এবং আনন্দ করত। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাদের কখনো বাধা দেননি, তাদের ধমকও দেননি; বরং রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে তাদের মধুর স্মৃতি রয়েছে।

অথচ আমাদের সমাজের কেউ কেউ মসজিদে শিশুদের আগমন বা তাদের উপস্থিতিকে ভিন্ন চোখে দেখে। কেউ কেউ ভালো চোখে দেখলেও অনেকে বিষয়টিকে নেতিবাচকভাবে দেখে থাকে। তবে নিরপেক্ষভাবে বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করলে ভিন্ন ফলাফল সামনে আসে।

সম্প্রতি ‘ইনসাইড দ্য হারামাইন’ নামের এক ফেসবুক পেইজে দ্য মোস্ট লাক্সারিয়াস স্কুল ট্রিপ! (সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্কুল সফর) শিরোনামে কয়েকটি ছবি প্রকাশ করেছে।

ছবিতে দেখা যাচ্ছে, একদল স্কুল শিক্ষার্থী হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর রওজা জিয়ারত ও রিয়াজুল জান্নাতে নামাজ আদায় করছে। হাজার হাজার মানুষ ছবিটি শেয়ার করেছেন ও প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তবে ছবিটি মদিনার কোন স্কুলের বা কবে তারা মসজিদে নববিতে এসেছিলেন, সে সম্পর্কে কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারীরা শিক্ষার্থীদের সৌভাগ্যবান উল্লেখ করে তাদের জন্য দোয়া করেছেন। অনেকেই বলছেন, ‘আহ! আমি যদি ওই দলের ছাত্র হিসেবে থাকতাম।’

একজন লিখেছেন, ‘ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে মসজিদমুখী করে গড়ে তোলা, তাদের অন্তরে রাসুলের প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টি করে- এমন কাজ করা প্রত্যেক অভিভাবকের একান্ত দায়িত্ব। এমন শিক্ষা সফর সত্যিই আকর্ষণীয়।’

অনেকের মতে, ‘এটা সত্যিই আশীর্বাদ ভ্রমণ! একদিন এই শিশুরা বুঝতে পারবে, এই অভিজ্ঞতাটি কতটা মূল্যবান ছিল!’

হাআমা/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ