লেখা ও লেখকের কথা নিয়ে প্রকাশিত সাড়া জাগানো সাময়িকী লেখকপত্রের এপ্রিল-জুন-২০২৪ সংখ্যাটি এখন বাজারে। এ নিয়ে পত্রিকাটির ২০টি সংখ্যা প্রকাশিত হলো।
চলতি সংখ্যায় বিশেষ সাক্ষাৎকার ছাপা হয়েছে মাওলানা নাসীম আরাফাতের। সাহিত্য সমালোচনা কেমন হওয়া উচিত বিষয়ে রয়েছে মাওলানা লিয়াকত আলীর বিশ্লেষণ। কালজয়ী কথাশিল্পী নসীম হিজাযীর জীবনের ওপর আলোকপাত করেছেন আসাদ বিন হাফিজ। ‘কীভাবে ঈদ সংখ্যার লেখক হবেন’ শিরোনামে রয়েছে মাহবুব মোর্শেদের লেখা।
পল্লিকবি জসীম উদদীনের কবি হয়ে ওঠার গল্প বলেছেন মুনীরুল ইসলাম। লেখালেখিতে নিজের পছন্দের বিষয় নিয়ে রয়েছে শরীফ মুহাম্মদের মুক্ত গদ্য। বই পড়া নিয়ে টিপস দিয়েছেন সাবের চৌধুরী। লেখক হয়ে ওঠার গল্প বলেছেন আবুল খায়ের নাঈমুদ্দীন। তারুণ্য ভাবনায় সূচিবদ্ধ হয়েছেন আবদুল্লাহ আল ফারুক।
প্রথম বই প্রকাশের গল্প বলেছেন তাজ ইসলাম। প্রকাশক হিসেবে মুখোমুখি হয়েছেন কালান্তরের আবুল কালাম আজাদ। লেখক হতে না চাওয়া একজন লেখকের গল্প বলেছেন ফাহমিদা বারী। ঝটপটে সূচিবদ্ধ হয়েছেন হুমায়ুন আইয়ুব। লেখকপত্রের ২০তম সংখ্যার বিশেষ আয়োজন হিসেবে রয়েছে জুবায়ের রশীদের মূল্যায়নধর্মী লেখা।
বিগত ১০টি সংখ্যার বিষয়বস্তু নিয়ে রয়েছে প্রতিবেদন। তারুণ্য ভাবনায়ও লেখকপত্র নিয়ে রয়েছে ১০ জনের অনুভূতি ও মূল্যায়ন। চলে যাওয়া লেখক খালেক বিন জয়েনউদ্দীন এবং এস এম আনওয়ারুল কবীরকে নিয়ে রয়েছে পৃথক লেখা। এছাড়া ছড়া-কবিতাসহ নিয়মিত বিভাগ তো রয়েছেই।
২০১৯ সাল থেকে শুরু হওয়া লেখকপত্রের সম্পাদক হিসেবে আছেন লেখক-সাংবাদিক জহির উদ্দিন বাবর। নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে আছেন আলেম লেখক ও ছড়াকার মুনীরুল ইসলাম। এছাড়া একঝাঁক তরুণ সাময়িকীটির সঙ্গে জড়িত। ইতোমধ্যে সাময়িকীটি সব মহলে সাড়া ফেলতে সক্ষম হয়েছে।
লেখকপত্র সংগ্রহ করা যাবে- বায়তুল মোকাররমের হাবিবিয়া বুক ডিপো, বাংলাবাজারের দারুল উলুম লাইব্রেরী এবং যাত্রাবাড়ীর মোল্লার বই ডটকম থেকে।
কমপক্ষে ১০ কপির এজেন্ট হওয়ার সুযোগ রয়েছে। সার্কুলেশন বিষয়ে যোগাযোগ করতে পারেন ০১৯১৮৭০৬০৩৫ নাম্বারে।
এনএ/