শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৯৭১ সালে ‘ডুবে যাওয়া’ পাকিস্তানের সাবমেরিনের খোঁজ পাওয়ার দাবি ভারতের

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি: সংগৃহীত

১৯৭১ সালে বঙ্গোপসাগরে ডুবে যাওয়া একটি পাকিস্তানি সাবমেরিনের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ পাওয়ার দাবি করেছে ভারত। দেশটির নৌবাহিনীর বিশেষ বাহন এই সাবমেরিনকে খুঁজে বের করেছে বলে জানা যায়। 

বিশাখাপত্তনমের খুব কাছেই নাকি এটির খোঁজ পাওয়া গেছে। 

মুক্তিযুদ্ধের সময় ১৯৭১ সালের ৪ ডিসেম্বর বঙ্গোপসাগরে তলিয়ে যায় পিএনএস গাজি নামের সাবমেরিনটি। সেটির ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পেয়েছে ভারতীয় নৌবাহিনী।

১৯৭১ সালের ৪ ডিসেম্বর বঙ্গোপসাগরে তলিয়ে যাওয়া পাকিস্তানি সাবমেরিনটি আগে মার্কিন নৌবহরের অংশ ছিল। মার্কিন সামরিক বাহিনীতে এই ডুবোজাহজটি ইউএসএস ডিবালো নামে ব্যবহার হতো। 

পিএনএস গাজির ধ্বংসাবশেষ বিশাখাপত্তনম থেকে মাত্র ২ থেকে ২.৫ কিলোমিটার দূরে পাওয়া গেছে বলে দাবি করা হয়েছে। পানির তলায় মাত্র ১০০ মিটার গভীরে এই সাবমেরিনটিকে খুঁজে বের করে ভারতীয় নৌসেনার 'ডিপ সাবমার্জেন্স রেসকিউ ভেহিকেল'।

উল্লেখ্য, ডুবে যাওয়ার সময়ে পাকিস্তানের এই সাবমেরিনে ছিলেন ৯৩ জন নাবিক। যাদের মধ্যে ১১ জন ছিলেন অফিসার। ভারতের পূর্ব উপকূলের কাছে সমুদ্রে মাইন বসানোর জন্যে এই সাবমেরিনকে পাঠানো হয়েছিল। এছাড়া ভারতের বিমানবাহী রণতরী আইএনএস বিক্রান্ত ধ্বংস করারও দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল পিএনএস গাজিকে। 

১৯৭১ সালের ১৪ নভেম্বর পাকিস্তান ছেড়ে ৪ হাজার ৮০০ কি. মি. পথ পাড়ি দিয়ে বিশাখাপত্তনমের কাছে এসে পৌঁছেছিল পিএনএস গাজি। এই সাবমেরিনকে ধ্বংস করতে আইএনএস রাজপুত নামের রণতরীকে মোতায়েন করে ভারত। সমুদ্রে পাকিস্তানি ডুবোজাহাজকে চিহ্নিত করে 'ডেপথ চার্জ'-এর মাধ্যমে সেটিকে ধ্বংস করে ভারতীয় রণতরী। অন্যদিকে পাকিস্তানের দাবি ছিল, দুর্ঘটনার কারণে ধ্বংস হয়ে যায় সেটি।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ