শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

গাজায় যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখণ্ড গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে।

বাংলাদেশের সময় বুধবার ভোর চারটার কিছু আগে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় প্রস্তাবটি পাস হয়। আল জাজিরার।

মানবিক দিক বিবেচনায় গাজায় যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানাতে এই প্রস্তাব তুলেছিল মৌরিতানিয়া ও মিসর। বাংলাদেশ ও ভারতসহ ১৫৩টি দেশ প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেয়। তবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলসহ ১০টি দেশ বিপক্ষে ভোট দেয়। কোনো পক্ষেই ভোট দেয়নি এমন দেশের সংখ্যা ২৩টি।

গাজায় যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানাতে সাধারণ পরিষদে প্রস্তাবটি পাস হবে তা আগেই ধারণা করা হচ্ছিল। গত শুক্রবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে দ্রুত যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে একটি প্রস্তাব তুলেছিল সংযুক্ত আরব আমিরাত। তবে নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবটিতে ভেটো দেয়। এতে গাজায় রক্তপাত থামানোর চেষ্টা ব্যর্থ হয়।

অবশ্য জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে পাস হওয়া প্রস্তাব মানা বাধ্যতামূলক নয়। যদিও এর রাজনৈতিক গুরুত্ব রয়েছে। কারণ এর মাধ্যমে বৈশ্বিক মনোভাব বোঝা যায়।

গত ৭ অক্টোবর গাজার সীমান্ত সংলগ্ন ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে হামাসের নজিরবিহীন হামলায় ১২০০ ইসরায়েলি নিহত হয়েছে বলে দেশটির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ সময় হামাস ইসরায়েল থেকে প্রায় ২৪০ জনকে বন্দি করে গাজায় নিয়ে যায়।

হামাসের হামলার পর ওইদিন থেকেই ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ব্যাপক ও ভয়াবহ হামলা শুরু করে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী।

ইসরায়েলের হামলায় ইতোমধ্যে ১৮ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। নিহত হয়েছেন কয়েক হাজার।

হামাসের পক্ষ নেয় হিজবুল্লাহ। পরে লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলীয় সীমান্ত থেকে ইসরায়েলে রকেট ও গোলা নিক্ষেপ শুরু করে হিজবুল্লাহ।

সুত্র: আলজাজিরা

এনএ/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ