শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
খুলনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা নেতানিয়াহুকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ইসরায়েলি নাগরিক গ্রেপ্তার ‘উলামায়ে কেরামদের বাদ দিয়ে দেশের উন্নয়ন অসম্ভব’ নিউইয়র্কে যাদের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে প্রধান উপদেষ্টার গাজাজুড়ে ইসরায়েলের নৃশংস হামলা, নারী-শিশুসহ নিহত ২৮ ফিলিস্তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সকল প্রকার রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত 'ঢাবি ও জাবির হত্যাকাণ্ডে জড়িত খুনীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে' ঢাবিতে যুবক হত্যায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৩ জন আটক কওমী মাদরাসার ছাত্রদেরকে বিসিএস এ অংশগ্রহণের সুযোগ না দেওয়া বৈষম্য: মুফতী ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই  সাগর-রুনি হত্যার বিচারের দাবিতে ঢাকায় সাংবাদিকদের বিক্ষোভ সমাবেশ

আবারো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন লতিফ সিদ্দিকী

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতী) আসনে জয়ী হয়েছেন প্রবীণ রাজনীতিক আবদুল লতিফ সিদ্দিকী। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তিনি ৭০ হাজার ৯৪০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী মোজাহারুল ইসলাম তালুকদার পেয়েছেন ৫৪ হাজার ৭৫ ভোট।

লতিফ সিদ্দিকীর ভাই কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী (বীর উত্তম) টাঙ্গাইল-৮ (সখীপুর-বাসাইল) আসনে পরাজিত হয়েছেন। তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী অনুপম শাহজাহানের সঙ্গে। অনুপম শাহজাহান ৯৬ হাজার ৪০১ ভোট পেয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাদের সিদ্দিকী গামছা প্রতীকে পেয়েছেন ৬৭ হাজার ৫০১ ভোট।

লতিফ সিদ্দিকী ও কাদের সিদ্দিকীর অপর ভাই মুরাদ সিদ্দিকী টাঙ্গাইল-৫ (সদর) আসনে পরাজিত হয়েছেন। এ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ছানোয়ার হোসেন ৭২ হাজার ২৭৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম নৌকার প্রার্থী মামুন অর রশিদ পেয়েছেন ৬৫ হাজার ৮৬৭ ভোট।

আবদুল লতিফ সিদ্দিকী টাঙ্গাইল-৪ আসনে এবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলেন। তিনি ট্রাক প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন।

লতিফ সিদ্দিকী এই আসন থেকে এর আগে পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তার স্ত্রী লায়লা সিদ্দিকী ১৯৮৬ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। লতিফ সিদ্দিকী এর আগে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন।

২০১৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে একটি সভায় হজ ও তাবলিগ জামাত সম্পর্কে কটূক্তিমুলক মন্তব্য করায় তাকে দল থেকে বহিষ্কার এবং মন্ত্রিসভা থেকে অপসারণ করা হয়।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ