ধর্ষণের বিচারে শরয়ি আইন থাকলে, কোন শিশু আর ধর্ষিত হতো না: উলামা-জনতা ঐক্য পরিষদ
প্রকাশ:
১০ মার্চ, ২০২৫, ০৭:২৫ বিকাল
নিউজ ডেস্ক |
![]()
ধর্ষণ প্রতিরোধে পারিবারিক, সামাজিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধকে সমুন্নত রাখা আমাদের জন্য প্রয়োজন। সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা কর্তৃক একজন জন্মগত পুরুষকে 'অদম্য নারী' পুরস্কার সুকৌশলে সমাজে পশ্চিমা বিকৃত যৌন মতবাদ প্রসারের সচেতন প্রচেষ্টা চলছে। এ ধরণের প্রয়াস অবক্ষয়ের পথকে আরো প্রশস্ত করবে। ধর্ষণ প্রতিরোধে ইসলামি শারিয়ার বিধান প্রকাশ্য ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ধর্ষণ প্রতিরোধে বিদ্যমান আইনের চেয়ে বেশি কার্যকর। আজ সোমবার (১০ মার্চ) উলাম-জনতা ঐক্য পরিষদের আয়োজনে ধর্ষণ ও অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তারা এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মুফতি মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব মুফতি ফখরুল ইসলাম, আবু তাসমিয়া আহমাদ রফিক, ডা.মেহেদী হাসান, জাকারিয়া মাসুদ, মাওলানা তানযীল আরেফিন আদনান, মাওলানা মুহাম্মদ হোসাইন আকন্দ ও মাওলানা সাইফুল ইসলাম প্রমুখ। বক্তারা RAB কর্মকর্তা আলেপ কর্তৃক রোজার মধ্যে পর্দানিশীন মুসলিম নারীকে আয়না ঘরে ধর্ষণ, লক্ষীপুরের রামগতির বিচার না পেয়ে ধর্ষণের শিকার তরুণীর আত্মহত্যা ও মাগুরার ৮ বছরের শিশু আছিয়াকে নির্মমভাবে ধর্ষণের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। বক্তারা ধর্ষণ ও সামাজিক অবক্ষয় নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন এবং প্রচলিত সিষ্টেম পরিবর্তন করে শরয়ি বিচার ব্যবস্থা অনুযায়ী ধর্ষকের শাস্তি কার্যকর করার আহ্বান জানান। এনআরএন/ |