শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
খুলনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা নেতানিয়াহুকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ইসরায়েলি নাগরিক গ্রেপ্তার 'উলামায়ে কেরামদের বাদ দিয়ে দেশের উন্নয়ন অসম্ভব'   নিউইয়র্কে যাদের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে প্রধান উপদেষ্টার গাজাজুড়ে ইসরায়েলের নৃশংস হামলা, নারী-শিশুসহ নিহত ২৮ ফিলিস্তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সকল প্রকার রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত 'ঢাবি ও জাবির হত্যাকাণ্ডে জড়িত খুনীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে' ঢাবিতে যুবক হত্যায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৩ জন আটক কওমী মাদরাসার ছাত্রদেরকে বিসিএস এ অংশগ্রহণের সুযোগ না দেওয়া বৈষম্য: মুফতী ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই  সাগর-রুনি হত্যার বিচারের দাবিতে ঢাকায় সাংবাদিকদের বিক্ষোভ সমাবেশ

বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্টকে পদ্মা সেতুর চিত্রকর্ম উপহার

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্ট ডেভিড মালপাসকে পদ্মা সেতুর একটি বাঁধাই করা ছবি উপহার দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংক সদর দপ্তরে সোমবার (১ মে) সংস্থাটির প্রেসিডেন্টের হাতে ছবিটি তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পারস্পরিক বিশ্বাসের মনোভাব নিযে উজ্জলতর ভবিষ্যত বিনির্মাণে বিশ্ব ব্যাংককে এক সঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ডেভিড মালপাস যৌথভাবে এ ছবি প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন। এ সময় তারা প্রদর্শনীর কিছু অংশ ঘুরে দেখেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আশা করি, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার রোমাঞ্চকর যাত্রায় বিশ্বব্যাংক আমাদের সঙ্গে থাকবে। আসুন পারস্পরিক বিশ্বাসের মনোভাব নিয়ে উজ্জলতর ভবিষ্যতের জন্য এক সঙ্গে কাজ করি।

একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির ভিশনের জন্য বিশ্ব ব্যাংক এবং অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগীদের ধন্যবাদ জানান তিনি।

সরকার প্রধান বলেন, আমাদের অভিন্ন শত্রু হলো ক্ষুধা এবং দারিদ্র। এ দুটো জয় না করা পর্যন্ত আমাদের বিশ্রাম নেই।

বাংলাদেশের সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের অংশীদারীত্বকে গুরুত্ববাহী উল্লেখ করে বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ডেভিড মালপাস এ সময় বলেন, বাংলাদেশ তার দারিদ্র বিমোচন ও প্রবৃদ্ধির যে উদাহরণ সৃষ্টি করেছে তা প্রশংসার দাবিদার।

ছবি প্রদর্শনী প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন এই ছবি প্রদর্শনী বিশ্ব ব্যাংক এবং বাংলাদেশ এক সঙ্গে কী অর্জন করেছে এবং এখনো কী বাকি আছে তা মনে করিয়ে দিবে। সঠিক রাজনৈতিক পছন্দ বিষয়েও এই প্রদর্শনীর গুরুত্ব রয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দুস্থ মানুষের মধ্যে যে ধরনের হাসি দেখতে চেয়েছিলেন এ প্রদর্শনীতে তা প্রতিফলিত হচ্ছে।

তিনি বলেন, এই আলোকচিত্র প্রদর্শনীতে বাংলাদেশের পিছিয়ে থাকা লোকদের উন্নয়নের গল্প তুলে ধরা হয়েছে। এটি বাংলাদেশকে একটি সহনশীল ও সমৃদ্ধ ভূমিতে পরিণত করার জন্য বাংলাদেশ সরকারের সংকল্পের প্রতিফলন।

কেএল/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ