শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
খুলনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা নেতানিয়াহুকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ইসরায়েলি নাগরিক গ্রেপ্তার 'উলামায়ে কেরামদের বাদ দিয়ে দেশের উন্নয়ন অসম্ভব'   নিউইয়র্কে যাদের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে প্রধান উপদেষ্টার গাজাজুড়ে ইসরায়েলের নৃশংস হামলা, নারী-শিশুসহ নিহত ২৮ ফিলিস্তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সকল প্রকার রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত 'ঢাবি ও জাবির হত্যাকাণ্ডে জড়িত খুনীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে' ঢাবিতে যুবক হত্যায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৩ জন আটক কওমী মাদরাসার ছাত্রদেরকে বিসিএস এ অংশগ্রহণের সুযোগ না দেওয়া বৈষম্য: মুফতী ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই  সাগর-রুনি হত্যার বিচারের দাবিতে ঢাকায় সাংবাদিকদের বিক্ষোভ সমাবেশ

যে কারণে কাঁচা আম খাবেন

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: আম কাঁচা অথবা পাকা যেভাবেই খাওয়া হোক তা  আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। তবে অনেক ক্ষেত্রে পাকা আমের চেয়ে কাঁচা আমের গুণ আরও বেশি। গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে কিছুটা স্বস্তি পেতে আমের শরবত খেতে পছন্দ করেন অনেকেই। সরাসরি কিংবা চাটনিতে দিয়েও কাঁচা আম খান অনেকেই।

জেনে নিন কাঁচা আমের কিছু উপকারিতা:

১. কাঁচা আম ক্যারোটিন ও ভিটামিন এ সমৃদ্ধ। যা চোখের দৃষ্টি বাড়াতে সাহায্য করে, রাতকানা রোগের হাত থেকে রক্ষা করে এবং চোখ ভালো রাখে।
২. আমে রয়েছে ভিটামিন ‘বি’ কমপ্লেক্স। এই ভিটামিন শরীরের মাঝগুলোতে অক্সিজেনের সরবরাহ বাড়িয়ে দেয়। শরীরকে রাখে সতেজ। ঘুম আসতে সাহায্য করে।
৩. আমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমে ভিটামিন সি-এর পরিমাণ বেশি।
৪. আমে খনিজ লবণের উপস্থিতিও রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে। দাঁত, নখ, চুল, মজবুত করার জন্য আমের খনিজ লবণ উপকারী ভূমিকা পালন করে ও হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়।
৫. প্রতিদিন আম খেলে দেহের ক্ষয় রোধ হয় ও ঘূলতা কমিয়ে শারীরিক গঠনে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে।
৬. আম খেলে স্থূলকায় ব্যক্তিদের রক্তে শর্করার পরিমাণ হ্রাস পায় এবং দেহে প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
৭. ত্বকের যত্নেও আম অনেক উপকারি। আম খেলে লোমের গোড়া পরিষ্কার হয়। ফলে ব্ৰণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং ত্বক উজ্বল করে।
৮. কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকায় রক্তস্বল্পতা সমস্যা দূর হয়। এছাড়াও কাঁচা আম দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। দাঁতের রোগ প্রতিরোধ করে। কিডনির সমস্যা প্রতিরোধসাহায্য করে। লিভার ভালো রাখে, পটাশিয়ামের অভাব পূরণকরে ও অ্যাসিডিটি নিয়ন্ত্রণ করে।

-এসআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ