শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার আ.লীগ নেতাকর্মীর প্রভাবে নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের সংবর্ধনা বাতিল আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা

সাহাবুদ্দিন চুপ্পুকে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সাবেক কমিশনার মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পুকে ২২তম রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

আজ সোমবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) নির্বাচন কমিশনের সচিব মো. জাহাংগীর আলম স্বাক্ষরিত এ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় মনোনয়নপত্র যাচাই শেষে সোমবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল সাহাবুদ্দিন চুপ্পুকে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করেন।

কমিশন সচিবালয়ে রাষ্ট্রপতির নাম ঘোষণার সময় সিইসি বলেন, ‘আমরা রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচনে এক ব্যক্তির পক্ষেই দুটি মনোনয়নপত্র পেয়েছি, ‍যাচাই-বাছাই করে একটি গ্রহণযোগ্য বলে মনে করেছি। দায়িত্ব গ্রহণের তারিখ থেকে পাঁচ বছরের জন্য তিনি স্বীয় পদে অধিষ্ঠিত হবেন।’ এ সময় আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধিদল ইসিতে উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২৩ এপ্রিল বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের মেয়াদ শেষ হবে। তার উত্তরসূরি হবেন সাহাবুদ্দিন চুপ্পু। এর আগে রোববার (১২ ফেব্রুয়ারি) সকালে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে নির্বাচন কমিশনে যায় আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধি দল। পরে এ দলটি প্রার্থী হিসেবে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর নামে মনোনয়নপত্র দাখিল করে।

দেশের সংবিধানের বিধান অনুযায়ী প্রণীত ১৯৯১ সালের আইন ও বিধিমালার আলোকে দেশের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। মেয়াদ পূর্ণ ও মৃত্যু কিংবা পদত্যাগ ও অপসারণের কারণে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয়ে থাকে।

এর আগে প্রত্যক্ষ ভোটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হলেও ১৯৯১ সালের ২ জুলাই সংবিধানের ১২তম সংশোধনীতে পরোক্ষ পদ্ধতিতে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের বিধান করা হয়। সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৪৮ অনুসারে সংসদ-সদস্যদের ভোটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। তবে এবার কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা না থাকায় বিনা ভোটে সাহাবুদ্দিন চুপ্পুকে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করা হয়।

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ