শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

তুরস্কে আফটার শক হয়েছে প্রায় ২ হাজার বার

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: তুরস্কে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর অন্তত ১ হাজার ৮৯১ বার আফটারশক অনুভূত হয়েছে। এর মধ্যে শুধুমাত্র কাহরা-মান-মারাস এলাকায় বিভিন্ন মাত্রার ১৬০৪টি আফটারশক রেকর্ড করা হয়েছে।

তুরস্কের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে এ তথ্য। আগামী এক মাস ছোট-বড় আরো আফটারশক হতে পারে বলে আভাস দেওয়া হয়েছে। খবর দ্য গার্ডিয়ানের।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভূমিকম্পের প্রথম কয়েক ঘণ্টাতেই ১০০ বার আফটারশক অনুভূত হয়েছে। তবে এসব আফটার শকের কারণে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

ভূমিকম্পের মূল কেন্দ্র থেকে যতদূরে সরে গেছে আফটার শকের সংখ্যা ও মাত্রা হ্রাস পেয়েছে। তবে এখনও ৫ বা ৬ মাত্রার বেশি আফটার শক দেখা দিতে পারে। যার ফলে মূল ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন ও অবকাঠামোগুলোর আরও ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। উদ্ধার অভিযান ও ধ্বংসস্তূপে আটকেপড়াদের জন্য নতুন হুমকি দেখা দিতে পারে।

গত সোমবার (৬ই ফেব্রুয়ারি) ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্পে তছনছ হয়ে গেছে তুরস্ক ও সিরিয়ার সীমান্তবর্তী এলাকা। এর কয়েকঘণ্টা পর ফের ৭ দশমিক ৫ মাত্রার কম্পনে ভেঙে পড়ে আরও বেশ কিছু স্থাপনা। তবে এরপর থেকেই ঘনঘন কম্পন অনুভূত হতে থাকে ওই অঞ্চলগুলোতে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মূল কম্পনের পর যেসব ভূকম্পন হয়েছে সেগুলোর সর্বোচ্চ মাত্রা ছিল ছয়। মূল ভূমিকম্পের পর আফটারশকের কারণেই ভয়াবহতা ও ধ্বংসযজ্ঞ আরও বেড়েছে। এমনকি আগামী এক মাস এসব ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা ছোট-বড় আফটারশকের ঝুঁকিতে রয়েছে।

উল্লেখ্য, তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৪ হাজার ছাড়িয়েছে। এরমধ্যে শুধু তুরস্কেই নিহত হয়েছে ২০ হাজার ৬৬৫ জন। আহত হয়েছে অর্ধলক্ষাধিক মানুষ।

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ