শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার আ.লীগ নেতাকর্মীর প্রভাবে নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের সংবর্ধনা বাতিল

নেপালে বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের লাশ হস্তান্তর শুরু

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: নেপালে মঙ্গলবার বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের লাশ শোকাহত পরিবারের কাছে হস্তান্তর শুরু করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

প্রথমে পোখারা হাসপাতাল থেকে ১০টি লাশ আর্মি ট্রাকে করে বিমানবন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখান থেকে লাশগুলো রাজধানী কাঠমান্ডুতে নিয়ে যাওয়া হবে। এছাড়া আরো তিনটি লাশ পোখারায় তাদের শোকাহত স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বাকিদেরও ক্রমান্বয়ে হস্তান্তর করা হবে।

রাজধানী কাঠমান্ডু থেকে পর্যটন শহর পোখারায় যাবার পথে রোববার সকালে নেপালের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ইয়েতি এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট ভয়াবহভাবে বিধ্বস্ত হয়। বিমানটিতে ৭২ আরোহী ছিলেন।

গত তিন দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ এ বিমান দুর্ঘটনায় হতাহতদের স্মরণে সোমবার নেপালে এক দিনের শোক পালন করা হয়।

রোববারের দুর্ঘটনায় নিহত ৬৮ যাত্রীর মধ্যে ১৫ জন ছিলেন বিদেশী নাগরিক। চারজন ক্রুসহ বিমানের ৭২ জন আরোহীর মধ্যে ৫৩ জন ছিলেন নেপালি, পাঁচজন ভারতীয়, চারজন রাশিয়ান এবং দু’জন কোরিয়ান। এছাড়া আয়ারল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্সের একজন করে নাগরিক ছিলেন ওই বিমানটিতে।

পুলিশ কর্মকর্তা এ কে ছেত্রি বলেছেন, মঙ্গলবার পর্যন্ত ৭০টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। বাকি দু’জনকে উদ্ধারে চেষ্টা চলছে।

সিনিয়র অপর এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, কাউকে আর জীবিত পাওয়ার আশা একেবারেই নেই।

উল্লেখ্য, নেপালে দুর্গম রানওয়ে ও হঠাৎ আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে মাঝে মাঝেই বিমান দুর্ঘটনা ঘটে। দেশটিতে ১৯৯২ সালে সবচেয়ে মারাত্মক এক বিমান দুর্ঘটনায় ১৬৭ আরোহীর সকলেই প্রাণ হারিয়েছিল। পাকিস্তান আন্তর্জাতিক এয়ারলাইন্সের ওই বিমানটি কাঠমান্ডু যাওয়ার পথে বিধ্বস্ত হয়। সূত্র : বাসস

কেএল/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ