শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

ইভিএম প্রকল্পের ব্যয় কমানোর প্রস্তাব

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

নতুন ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) কেনা ও রক্ষণাবেক্ষণ সংক্রান্ত উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) পর্যালোচনা করে ব্যয় কমিয়ে পরিকল্পনা কমিশনে পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

প্রায় এক হাজার ৭১১ কোটি টাকা ব্যয় কমানো হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে একাধিক সূত্র।

এর আগে নির্বাচন কমিশন প্রকল্প প্রস্তাবে ব্যয় ধরেছিল আট হাজার ৭১১ কোটি টাকা। ওই প্রস্তাব পুনরায় পর্যালোচনা করতে পরিকল্পনা কমিশন নির্বাচন কমিশনে ফেরত পাঠিয়েছিল।

নির্বাচন কমিশন (ইসি) থেকে এখন কোন খাতে ব্যয় কত কমেছে তার সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে এটুকু নিশ্চিত হওয়া গেছে, সব মিলিয়ে প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় সাত হাজার কোটি টাকা। মূলত ইভিএম রাখার গুদাম নির্মাণ ও জনবল খাতে ব্যয় কমানো হয়েছে বলে জানা গেছে।

আজ অনুষ্ঠেয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (একনেক) নির্বাহী কমিটির সভায় প্রকল্পটি উপস্থাপন করা হতে পারে বলে মনে করছেন খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। যদিও একনেকের কার্যতালিকায় এই প্রকল্প নেই।

সম্প্রতি এই প্রকল্পের পরিচালক কর্নেল সৈয়দ রাকিবুল হাসান বলেন, ‘পরিকল্পনা কমিশন ব্যয় সংকোচনসহ বেশ কিছু বিষয়ে পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেছে। ইসির প্রয়োজনীয়তার নিরিখে সুপারিশগুলো মিলিয়ে দেখা হচ্ছে। পরিকল্পনা কমিশনের সুপারিশ ও ইসির প্রয়োজন সমন্বয় করে নতুনভাবে প্রকল্পটি পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়েছে।’

আরো যেসব প্রকল্প উঠছে একনেক সভায়
আজ নতুন বছরের প্রথম একনেক সভায় মোট ১১টি প্রকল্প অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হবে। এর মধ্যে পাঁচটি সংশোধিত প্রকল্প এবং ছয়টি সম্পূর্ণ নতুন প্রকল্প। সংশোধিত প্রকল্পগুলো হচ্ছে ‘কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বহু লেন সড়ক টানেল নির্মাণ’ (দ্বিতীয় সংশোধিত), ‘মাতারবাড়ী কয়লানির্ভর বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের সড়ক নির্মাণ’ (দ্বিতীয় সংশোধিত), ‘ঘোড়াশাল চতুর্থ ইউনিট রি-পাওয়ারিং’ (দ্বিতীয় সংশোধনী), ‘এস্টাবলিশমেন্ট অব গ্লোবাল ম্যান্টিস ডিজিজেস অ্যান্ড সেফটি সিস্টেম’ (তৃতীয় সংশোধনী), ‘ঢাকা জেলার দোহার উপজেলা থেকে মোকসুদপুর পর্যন্ত নদী ড্রেজিং ও তীর সংরক্ষণ প্রকল্প’ (প্রথম সংশোধনী)।

নতুন প্রকল্পগুলো হলো
ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যাডাপটেশন আরবান প্রকল্প, বাংলাদেশের ২৫টি শহরে অন্তর্ভুক্তিমূলক স্যানিটেশন প্রকল্প, কিশোরগঞ্জ জেলার মিঠামইন উপজেলা সদর থেকে করিমগঞ্জ পর্যন্ত উড়াল সড়ক নির্মাণ প্রকল্প, ঢাকা জেলার পটিয়া উপজেলার শ্রীমাই নদীতে ব্রিজ নির্মাণ, বরিশাল জেলার সেনানিবাস এলাকার অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্প (প্রথম পর্যায়)।

-এসআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ