বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫ ।। ২৬ ফাল্গুন ১৪৩১ ।। ১২ রমজান ১৪৪৬

শিরোনাম :
তারাবি নিয়ে ১০ হাফেজের অনুভূতি ও অভিজ্ঞতা ফয়যে বর্ণভী সাবাহী মক্তব বোর্ডের ফলাফল প্রকাশ; পাসের হার ৯৯.৪৯% জাতীয় ঐক্য ছাড়া ফ্যাসিবাদকে বিলোপ করা সম্ভব নয়: নাহিদ ইসলাম ফেসবুকে উপদেষ্টা মাহফুজের ‘মব’ নিয়ে পোস্ট, যা বলল ঢাবি ছাত্রশিবির ইফতা, আদবসহ বিভিন্ন বিভাগে ভর্তি নিচ্ছে উত্তরার মাদরাসাতুল আযহার লালমাটিয়ায় দুই তরুণীকে সিগারেট খেতে না করা সেই রিংকুকে গ্রেফতার ‘অপরাধের সাম্প্রতিক ব্যাপকতার পেছনে পরাজিত শক্তির রাজনীতি ক্রিয়াশীল' একদিনে ২৯ হাজার কুরআনের কপি বিতরণ সৌদি আরবের ‘দ্রুত বিচার আইনের মাধ্যমে ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে’ নির্মাণাধীন ভবনের কাঠ পড়ে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু 

শাপলা তুলতে গিয়ে বজ্রপাতে মৃত্যু ৩ ভাই-বোন

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিলের মধ্যে শাপলা তুলতে গিয়ে বজ্রপাতে তিন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুর দেড়টার দিকে উপজেলার শিমুলিয়া ইউনিয়নের ধামারন গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলো রবিউল, সানজিদা ও রামিম। তাদের বয়স ১০ থেকে ১২ বছরের মধ্যে। এদের মধ্যে সানজিদা ও রামিম সম্পর্কে খালাতো ভাই-বোন‌। আর রবিউল তাদের মামাতো ভাই। রবিউল ধামারন গ্রামের মমিন আলীর ছেলে। সানজিদা ও রামিম তাদের মামা বাড়িতে বেড়াতে এসেছিল।

জানা গেছে, সানজিদা টঙ্গীবাড়ি উপজেলার সোনারং গ্রামের সাইফুল মোল্লার মেয়ে এবং রামিম একই গ্রামের কামালের ছেলে। গত বৃহস্পতিবার ধামারন গ্রামে মামা মমিন আলী বেপারীর বাড়িতে বেড়াতে আসে সানজিদা ও রামিম।

তিনি বলেন, আজ দুপুর ১টার দিকে রবিউল, সানজিদা ও রামিমসহ ৪ শিশু বাড়ির পাশের বিলে শাপলা তুলতে যায়। দুপুর দেড়টার দিকে বজ্রপাতে তারা আহত হয়। তাদের উদ্ধার করে মুন্সীগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে সখোনে কর্তব্যরত চিকিৎসক রবিউল, সানজিদা ও রামিমকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত অপর শিশু বেঁচে আছে।

মুন্সীগঞ্জ সদর হাসপাতালের এক চিকিৎসক বলেন, দুপুর ২টা ২০ মিনিটের দিকে তিন শিশুকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। হাসপাতালে আনার আগেই তাদের মৃত্যু হয়েছে।

শিমুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আনিসুর রহমান বলেন, ‘আমার এলাকায় বজ্রপাতে তিন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। তাদের লাশ সদর হাসপাতালে রয়েছে।’

-এসআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ