শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার আ.লীগ নেতাকর্মীর প্রভাবে নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের সংবর্ধনা বাতিল

নবীর স্ত্রী কাফের কেনো? হজরত থানবী রহ. যে উত্তর দিয়েছিলেন!

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মুযযাম্মিল হক উমায়ের

আল্লামা থানবী রাহিমাহুল্লাহু তাআলার কাছে একলোক প্রশ্ন করলো, হযরত! অনেক নবীদের স্ত্রী কাফের ছিলো এই বিষয়টি কী দোষণীয় নয়?

এই প্রশ্নের উত্তরে আল্লামা থানবী রাহিমাহুল্লাহু তাআলা বললেন, দেখুন! আল্লাহ তাআলা নবীগণকে এমন দোষত্রুটি থেকেও পবিত্র রাখেন, যে দোষটি সামাজিকভাবে দোষ।

এর কারণ হলো, নবীগণের দায়িত্ব হলো, দীনের তাবলীগের কাজ। আর তাবলীগের কাজ লোকজনের উপর প্রভাব ফেলার জন্যে জরুরী হলো, মুবাল্লিগণের প্রতি লোকজনের মহত্ব ও বড়ত্ব ফুটে ওঠা।

লোকজনের অন্তরে তাঁদের সম্মান—মর্যাদা থাকা। আর এইসব গুণ সামাজিক যে দোষে নষ্ট হয়ে যায়, সামাজিক সেই দোষগুলোর মধ্যে একটি দোষ হলো, স্ত্রী বদমেজাযী হওয়া। ব্যভিচারী হওয়া। নির্ললজ্জ হওয়া। এই কারণে আল্লাহ তাআলা নবীগণকে এই সামাজিক দোষ থেকে হেফাজত করেছেন।

কোন নবীর স্ত্রী এই দোষে দোষী ছিলো না। তবে অনেক নবীর স্ত্রী যে কাফের ছিলো সেটি সামাজিকভাবে দোষের কিছুই ছিলো না। কারণ, তখন পরিবেশ ও সামাজিকভাবে কুফুরকে দোষের কিছু মনে করা হতো না। কারণ, তাদের কাছে ইসলাম গ্রহণ করাটা ছিলো পরিবেশ ও

সামাজিকভাবে দোষের। এই কারণে অনেক নবীর স্ত্রী কাফের ছিলো। সুতরাং নবীগণের স্ত্রী কাফের হওয়া সেটি তাবলীগের কাজের প্রতিবন্ধক ছিলো না। [মূলসূত্র: আল-ইফাজাতুল ইয়াওমিয়্যা: খন্ড—৯, পৃষ্ঠা—২১]

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ