শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

বিপদগ্রস্ত অবস্থায় কী করবেন?: হজরত আশরাফ আলী থানভী রহ.

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

অনুবাদ: নোমান আব্দুল্লাহ

হজরত আশরাফ আলী থানভী রহ. বলেন, প্রথমত, বিপদগ্রস্ত হলে সবর করা। একজন মুমিনের প্রথম কাজ এটিই। রাসুল সা. এক হাদিসে বলেছেন, মুমিন ব্যক্তির অবস্থা আশ্চর্যজনক। কোনো কারণে খুশি হলে সে শুকরিয়া আদায় করে আর বিপদে আক্রান্ত হলে সে সবর করে। উভয়ক্ষেত্রে তার উপকারিতা রয়েছে।

দ্বিতীয়ত, আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হবেনা। আল্লাহর রহমতের ব্যাপারে আশাবাদী হবে। মুমিনের কাজ হলো তাকদিরের উপর বিশ্বাস রাখা এবং তাতে সন্তুষ্ট হওয়া। নিরাশ হওয়া তো তাকদিরের প্রতি অবিশ্বাসীদের কাজ।

তৃতীয়ত, বিপদ আক্রান্ত হওয়ার কারণে শরিয়তের অন্যান্য বিধিবিধান পালনের ব্যাপারে উদাসীন হওয়া যাবেনা। চতুর্থত, আল্লাহর কাছে বিপদ থেকে উদ্ধার করার জন্য দোয়া করা এবং নিজেও প্রচেষ্টা চালানো। শুধু স্বীয় প্রচেষ্টাকে উত্তরণের পথ মনে করবেনা।

পঞ্চমত, ইস্তেগফার করতে থাকা ও নিজের গুনাহের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা। ষষ্ঠত, কোনো মুসলিম ভাই বিপদাপন্ন হলে, নিজে বিপদাপন্ন হয়েছি মনে করা। নিজের বিপদের ক্ষেত্রে যেমন প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতো, তেমন সেই ভাইয়ের জন্যও প্রচেষ্টা চালানো।

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ