শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
খুলনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা নেতানিয়াহুকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ইসরায়েলি নাগরিক গ্রেপ্তার 'উলামায়ে কেরামদের বাদ দিয়ে দেশের উন্নয়ন অসম্ভব'   নিউইয়র্কে যাদের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে প্রধান উপদেষ্টার গাজাজুড়ে ইসরায়েলের নৃশংস হামলা, নারী-শিশুসহ নিহত ২৮ ফিলিস্তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সকল প্রকার রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত 'ঢাবি ও জাবির হত্যাকাণ্ডে জড়িত খুনীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে' ঢাবিতে যুবক হত্যায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৩ জন আটক কওমী মাদরাসার ছাত্রদেরকে বিসিএস এ অংশগ্রহণের সুযোগ না দেওয়া বৈষম্য: মুফতী ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই  সাগর-রুনি হত্যার বিচারের দাবিতে ঢাকায় সাংবাদিকদের বিক্ষোভ সমাবেশ

ই-মেইল মেসেঞ্জারের সালামের জবাব দেওয়া কি জরুরি?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: প্রযুক্তিনির্ভরতার এ যুগে জরুরি প্রায় অনেক কাজেই নিয়মিত ই-মেইল বা মেসেঞ্জার ব্যবহার করতে হয়। একই দিনে একজন ব্যক্তির সঙ্গে একাধিকবারও যোগাযোগ করতে হয়।

লিখিত আলাপচারিতায় সালাম দেওয়া ও সালামের জবাবের ক্ষেত্রে ইসলামের বিধান কী- অনেকেই প্রশ্নের সম্মুখীন হন।

ই-মেইল বা মেসেঞ্জারে যদি কেউ সালাম লিখে পাঠায় তা হলে আমি উত্তর মনে মনে দেব, নাকি আমাকে সালামের উত্তর লিখে পাঠাতে হবে? এক্ষেত্রে ফুকাহায়ে কেরামের বক্তব্য হচ্ছে, লিখিত সালামের জবাব লিখেও দেওয়া যায় আবার মুখে উচ্চারণ করেও দেওয়া যায়।

সুতরাং ই-মেইল বা মেসেঞ্জার যা-ই হোক বা অন্য কোনো মাধ্যম হোক, কেউ সালাম দিলে তার জবাব চাইলে লিখেও পাঠানো যাবে অথবা নিজে নিজে মুখে জবাব দিলেও হবে। এক্ষেত্রে মৌখিক জবাব তাকে শুনিয়ে দেওয়া জরুরি নয় এবং সালামের জবাবের জন্য তাকে পাল্টা উত্তর লেখা কিংবা ফোন করে জানানো কোনোটিই জরুরি নয়। বরং একাকী মুখে জবাব দিয়ে দিলেই হবে। (ফয়যুল কাদির :৪/৩১; রদ্দুল মুহতার : ৬/৪১৫) সূত্র: ইসলামের আলো

এনটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ