শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার আ.লীগ নেতাকর্মীর প্রভাবে নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের সংবর্ধনা বাতিল আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা ইসলামি লেখক ফোরামের বৈঠক অনুষ্ঠিত, আসছে নতুন কর্মসূচি সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান কারাগারে উত্তপ্ত খাগড়াছড়িতে ১৪৪ ধারা জারি খুলনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা নেতানিয়াহুকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ইসরায়েলি নাগরিক গ্রেপ্তার

একসময়ের বিশ্বের সবচেয়ে বৃহত্তম মসজিদ ‘গ্রেট মস্ক অব সামারা’

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: একসময়ের বিশ্বের সবচেয়ে বৃহত্তম মসজিদ ‘গ্রেট মস্ক অব সামারা’। ইরাকের রাজধানী বাগদাদ থেকে ১২০ কিলোমিটার উত্তরে টাইগ্রিস নদীর তীরে সামারা নগরে ছিল এই মসজিদের অবস্থান।

টাইগ্রিস নদীকেই আরবিতে দজলা নদী বলে। নদীটি তুরস্কে উৎপত্তি লাভ করে ইরাকের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে ফোরাত নদীর সঙ্গে মিলিত হয়েছে। জানা গেছে, নবম শতকে আব্বাসীয় খলিফা আল-মুতাওয়াককিল (৮৪৭-৮৬১ খ্রি.)-এর আমলে বিশাল এই মসজিদটি নির্মিত হয়।

ইতিহাস থেকে জানা যায়, ৮৫১ সালে এই মসজিদের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছিল, যা ১৭ হেক্টর এলাকাজুড়ে বিস্তৃত ছিল। মসজিদের মূল ভবনটি ছিল ৩৮০০০ বর্গ মিটারজুড়ে। ১২৭৮ সালে মঙ্গল শাসক হালাকু খানের বাহিনীর আক্রমণের আগ পর্যন্ত প্রায় ৪০০ বছর এটিই ছিল বিশ্বের সবচেয়ে বড় মসজিদ।

এই মসজিদের বিশেষত্ব হলো শামুকের মতো দেখতে এই মসজিদের মিনার, যার নাম ‘মালাউইয়া’। ঘূর্ণায়মান পথের এই সুবিশাল মিনারটির উচ্চতা ৫২ মিটার, আর প্রস্থ ৩৩ মিটার। সুবিশাল এই মিনারটি বর্তমান যুগের মানুষের জন্য ৪০০ বছর ধরে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা এককালের বিশ্বের সর্ববৃহৎ মসজিদের স্মৃতিচিহ্ন মাত্র।

২০০২ সাল থেকে মার্কিন সেনারা ইরাকের দখল নিলে সামারাও চলে আসে তাদের দখলে। তখন আশপাশের অঞ্চল পর্যবেক্ষণের জন্য তারা এই মসজিদের মিনারে অবস্থান করত। পরে বোমার আঘাতে ২০০৫ সালে মালাউইয়া মিনারটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সূত্র: ইন্ডিয়া টাইমস ডটকম, ইকনা

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ