শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন সংবাদ দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর রাঙামাটিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য পরিবহন ধর্মঘট বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ

শুক্র শনিবার হলেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিন: সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ড. মিলন

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ড. আ ন ম এহছানুল হক মিলন বলেছেন, শুক্র ও শনিবার সারা দেশের অফিস-আদালত বন্ধ থাকে। করোনা সংক্রমণের মধ্যেও এ দুই দিন এসএসসি পরীক্ষার্থী, এইচএসসি পরীক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থীদের ক্লাস নেওয়া যেত। জাতিকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করতে শুক্র ও শনিবার হলেও স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় খোলা উচিত। করোনা সংক্রমণের উচ্চহারের সময়েও এ দুই দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখা যেতে পারে।

গতকাল বুধবার (১১ আগস্ট) দেশের একটি গণমাধ্যেমের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।

ড. মিলন বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা না থাকায় এ কথাই প্রতীয়মান হয়েছে যে শিক্ষার্থীদের শেখানোর কোনো ইচ্ছা নেই সরকারের। এভাবে একটি জাতিকে ধ্বংস করে দেওয়া হচ্ছে।

তিনি বলেন, গত বছরের পুরোটা সময় করোনা সংক্রমণ কম ছিল। তখন পর্যটনসহ প্রায় সব খাত খুলে দিয়েছিল সরকার। কিন্তু তখনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হয়নি। সরকার বলছে সংক্রমণের হার ৫ শতাংশের নিচে থাকলে স্কুল-কলেজ খোলা হবে, যদিও গত বছর সংক্রমণে নিম্নহার থাকলেও খোলা হয়নি। সরকারের উচিত ছিল আগেই শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ সবার ভ্যাকসিন নিশ্চিত করা। তা করতেও সরকার ব্যর্থ হয়েছে।

এহছানুল হক মিলন বলেন, করোনার মধ্যে প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সরাসরি পাঠদান বন্ধ রেখে নবম ও দশম শ্রেণিকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্লাস করানো যেত। একইভাবে কলেজ পর্যায়ে দ্বাদশের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থীদের ক্লাসে এনে পড়ানো যেত। তাহলে পরীক্ষাও যথাসময়ে নেওয়া যেত, অটো পাস দিতে হতো না। সরকারের অদূরদর্শিতার কারণে এসব সিদ্ধান্তও নেওয়া সম্ভব হয়নি। পড়াশোনার চিন্তা বাদ দিয়ে সরকার এখন শুধু পরীক্ষার কথা চিন্তা করছে।

এমডব্লিউ/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ