শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

এ ছয়টি পরামর্শ মেনে আপনি ‘করোনা’ মুক্ত থাকতে পারেন

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: করোনা ভাইরাস সারা পৃথিবীর মতো বাংলাদেশেও ছড়িয়ে পড়ছে। আমাদের সবাইকে এর মুখোমুখি হতে হবে। আতঙ্কিত হওয়া যাবে না। এটা ভাবার কোনও কারণ নেই যে, করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়া মানেই মারা যাওয়া।

এক- বাংলাদেশে যে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ হচ্ছে, তার ক্ষতিকর দিকটি বেশ দুর্বল। আক্রান্তের পর আপনি যদি আতঙ্কিত হয়ে নার্ভাস না হন, ভাইরাস আপনার তেমন ক্ষতি করতে পারবে না।

দুই- যদি একটু খারাপ লাগতে থাকে, জ্বরজ্বর বা অল্প কাশি অনুভূত হয়, তবে দিনে তিন চারবার হালকা রং চায়ে গোলমরিচ, লং দিয়ে খাবেন এবং তা দিয়ে তিন চারবার গার্গল করবেন।এতে ভাইরাস ফুসফুসে ঢোকা ঠেকানো যাবে।

তিন- বর্তমান প্রেক্ষাপটে ভিটামিন-সি’র কোনও বিকল্প নেই। এখন বাংলাদেশের প্রত্যেকটি মানুষের সকালে ২৫০ রাতে ২৫০ মোট ৫০০ এমজি ভিটামিন সি খাওয়া দরকার। করোনাভাইরাস প্রতিরোধের জন্য এটা অত্যন্ত জরুরি। ভিটামিন সি’র দাম বেশি না। আমলকিসহ এ জাতীয় যা এখন পাওয়া যায়, সেগুলো খেতে হবে। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র একটি ভিটামিন সি জিঙ্ক তৈরি করছে। এটা খুবই ভালো। জিঙ্ক ট্যাবলেটও এ ক্ষেত্রে উপকারী।

চার- থুথু যেখানে সেখানে ফেলা যাবে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এখনও কেন থুথু বিষয়ে বলছে না, বুঝতে পারছি না। হাঁচি বা কাশির চেয়ে থুথু অনেক বেশি বিপদের কারণ হতে পারে। থুথু শুকিয়ে ডাস্টে পরিণত হয়ে ভাইরাস অনেক দিন টিকে থাকতে পারে। থুথু বা কফ থেকে পানির মাধ্যমে ভয়াবহভাবে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারে। এ ক্ষেত্রে সবার সতর্ক হওয়া দরকার। কোনও আক্রান্ত রোগীর প্রস্রাব বা পায়খানা যদি পানির লাইনে সংমিশ্রণ ঘটে যায়, সেটাও হতে পারে বড় বিপদের কারণ।

পাঁচ- সাবান দিয়ে বারবার হাত ধুতে হবে। আর সাধারণ সবজি-ফল পরিষ্কার পানি দিয়ে দুইবার ধুয়ে নিলেই চলবে।

ছয়- সতর্ক থাকতে হবে। কোনও কিছু নিয়েই আতঙ্কিত হওয়া যাবে না। আতঙ্কিত হলে মানুষের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।

-কেএল


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ