শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
হেফাজতে ইসলামের ঢাকা মহানগর কমিটি ঘোষণা উম্মাহর কল্যাণে মুসলমানদের ঐক্যের বিকল্প নেই: ধর্ম উপদেষ্টা পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটিতে আলেম অন্তর্ভুক্তির দাবি হেফাজতে ইসলামের সিংগাইরে হেফাজতে ইসলামের গণসমাবেশ ২৯ সেপ্টেম্বর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির চেষ্টা হলে ‘হাত ভেঙে’ দেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ‘জুলাই বিপ্লবে আলেম-শিক্ষার্থীদের অবদান ও প্রত্যাশা’ নিয়ে আলোচনা সভা সোমবার সিলেটে অনুষ্ঠিত বিহানের ‘লেখালেখি ও এডিটিং কর্মশালা’ দেশে ফিরে কর্মফল ভোগ করুন, শেখ হাসিনাকে জামায়াতের আমির রাষ্ট্র সংস্কারে ইসলামবিরোধী কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা যাবে না: জাতীয় পরামর্শ সভা যাত্রাবাড়ীতে জাতীয় পরামর্শ সভায় গৃহীত হলো ৭ প্রস্তাব

প্রাথমিক বিদ্যালয় খুলতে পারে ১৫ নভেম্বর

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে আগামী ১৫ নভেম্বর থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় খুলে দেয়া হতে পারে।

আজ মঙ্গলবার (৩ নভেম্বর) এ ব্যাপারে ইতোমধ্যে এক প্রকার সিদ্ধান্ত নিয়ে রেখেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। সেই লক্ষ্যে ৩০ দিনের সংক্ষিপ্ত সিলেবাস তৈরির কাজ চলছে বলে জানা গেছে ।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বিদ্যালয় খোলা গেলে শিক্ষার্থীদের পাঠ্যপুস্তকের মৌলিক সক্ষমতা তৈরিতে ওই সংক্ষিপ্ত সিলেবাস শেষ করে পরবর্তী ক্লাসে তোলা হবে। ৩০ দিনের সংক্ষিপ্ত সিলেবাস বাস্তবায়নে কাজ করছে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি (নেপ)। আর যদি সেটি সম্ভব না হয়, তাহলে নিজস্ব পদ্ধতিতে পঞ্চম শ্রেণিসহ সকল ক্লাসের সনদ বিতরণ করবে প্রতিষ্ঠানগুলো।

৩০ দিনের সংক্ষিপ্ত সিলেবাস তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ পাঠ্য ও বিষয়গুলো যুক্ত করে শিক্ষার্থীদের পাঠগ্রহণের সক্ষমতা তৈরির লক্ষ্যে এ সিলেবাস তৈরি করা হচ্ছে। অনুমোদনের জন্য আগামী সপ্তাহে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠানো হবে। নেপের মহাপরিচালক মো. শাহ আলম জানিয়েছেন এসব কথা।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিব বলেন, পরিস্থিতি অনুকূলে থাকলে আগামী ১৫ নভেম্বর থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা হতে পারে। তখন সংক্ষিপ্ত সিলেবাসটি বাস্তবায়ন করে শিক্ষার্থীদের পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তীর্ণ করা হবে।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন বলেন, বিদ্যালয় খোলা সম্ভব হলে যতদিন সময় পাওয়া যাবে সে ততদিনই পড়ানো হবে। এরপর শিক্ষার্থীদের পরবর্তী ক্লাসে নেয়া হবে। সেই লক্ষ্যে ৩০ দিন ও ১৫ দিনের সংক্ষিপ্ত সিলেবাস তৈরি করে রাখা হচ্ছে।

অবশ্য আগামী ১৫ নভেম্বর থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি জানিয়ে তিনি বলেন, বিদ্যালয় খোলার ব্যাপারে আমাদের সব প্রস্তুতি রয়েছে। তবে সবকিছুই করোনা পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করছে।

এমডব্লিউ/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ