শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
হেফাজতে ইসলামের ঢাকা মহানগর কমিটি ঘোষণা উম্মাহর কল্যাণে মুসলমানদের ঐক্যের বিকল্প নেই: ধর্ম উপদেষ্টা পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটিতে আলেম অন্তর্ভুক্তির দাবি হেফাজতে ইসলামের সিংগাইরে হেফাজতে ইসলামের গণসমাবেশ ২৯ সেপ্টেম্বর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির চেষ্টা হলে ‘হাত ভেঙে’ দেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ‘জুলাই বিপ্লবে আলেম-শিক্ষার্থীদের অবদান ও প্রত্যাশা’ নিয়ে আলোচনা সভা সোমবার সিলেটে অনুষ্ঠিত বিহানের ‘লেখালেখি ও এডিটিং কর্মশালা’ দেশে ফিরে কর্মফল ভোগ করুন, শেখ হাসিনাকে জামায়াতের আমির রাষ্ট্র সংস্কারে ইসলামবিরোধী কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা যাবে না: জাতীয় পরামর্শ সভা যাত্রাবাড়ীতে জাতীয় পরামর্শ সভায় গৃহীত হলো ৭ প্রস্তাব

ভয়াবহ সুনামির আঘাতেও অক্ষত ছিল 'রহমতউল্লাহ মসজিদ'

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিমাঞ্চলীয় সুমাত্রা দ্বীপের আচেহ প্রদেশে ১৯৯৭ সালে নির্মিত হয় ‘রহমতউল্লাহ মসজিদ’। ২০০৪ সালের ভয়াবহ সুনামির আঘাতে এই মসজিদের আশেপাশের সবকিছুই ধ্বংস হয়ে যায়। তবে প্রায় অক্ষতই থেকে যায় মসজিদটি।

কয়েকদিন আগে এক সাক্ষাৎকারে মসজিদটির ইমাম সুলাইমান মুহাম্মাদ আমিন বলেন, ‘আমি ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বরের ঘটনা এখনো স্পষ্ট মনে করতে পারি। একটি ৯.৩ মাত্রার ভূমিকম্প যখন এই অঞ্চলে আঘাত হানে, তখন মসজিদটির পাশে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে অনেক মানুষ অংশগ্রহণ করেছিল। বোমা বিস্ফোরণের মতো একটি প্রচণ্ড শব্দের পর ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। আমি মনে করেছিলাম বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন ফ্রি আচেহ মুভমেন্ট হামলা চালাচ্ছে।’

এরপর ৬৮ বছর বয়সী এই ইমাম যোগ করেন, ‘কিছুক্ষণের মধ্যেই সুনামি আঘাত হানে। ৩০ মিটার উঁচু সুনামির আঘাতে আশেপাশের সব বসতবাড়ি, ভবন ও গাছ ধ্বংস হয়ে যায়। মসজিদটির গম্বুজের চেয়ে বেশি উঁচু ছিল সুনামির ঢেউগুলো। সুনামির চার মাস পর আমি ওই জায়গায় গিয়ে অবাক হয়ে দেখি মসজিদটি প্রায় আগের মতোই আছে। বড় ধরনের কোনো ক্ষতিই হয়নি।’

আরএম/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ