শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
রাঙামাটিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য পরিবহন ধর্মঘট বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প

কাশ্মীর ইস্যুতে আব্দুল মোমেনকে যা বললেন পাক পররাষ্ট্রমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: কাশ্মীরের সর্বশেষ পরিস্থিতি নিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাখদুম শাহ মেহমুদ কুরেশি।

মঙ্গলবার দু’দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মাঝে ফোনে কথা হয় বলে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে। এছাড়াও দেশটির প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম ডেইলি জং এর খবর দিয়েছে।

কাশ্মীরে মানবাধিকার ও মানবিক পরিস্থিতির অবনতির কথা এ কে আব্দুল মোমেনের কাছে তুলে ধরেছেন মাখদুম শাহ। বলেন, বিরোধপূর্ণ জম্মু ও কাশ্মীরের অবস্থান পরিবর্তন করে ভারত অবৈধভাবে এবং একতরফা যে পদক্ষেপ নিয়েছে, তাতে এ অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি সৃষ্টি করেছে।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়েছে, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সংলাপ ও আলোচনার মধ্য দিয়ে বিরোধ নিরসনের গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছেন।

এর আগে, একই দিনে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কুরেশি অধিকৃত কাশ্মীরের ভয়াবহ পরিস্থিতি তুলে ধরতে তুরস্ক, ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন।

এদিকে, কাশ্মীর নিয়ে চলমান উত্তেজনার মধ্যে সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আজ পাকিস্তান সফরে আসছেন। কাশ্মীরের বর্তমান পরিস্তিতি নিয়ে তৃপাক্ষিক বৈঠক করবেন তারা।

ভারত চলতি মাসের ৫ আগস্ট দেশটির সংবিধান থেকে ৩৭০ ধারা বাতিল করে। ফলে জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিল হয়। ওই অঞ্চলটিকে দুটি রাজ্যে বিভক্ত করেছে। এরপর থেকে কার্যত জম্মু-কাশ্মীর ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। সব মিলিয়ে উপত্যকাটিতে ৫০ হাজারের বেশি সেনা ও কর্মকর্তা মোতায়েন করে ভারত। হিমালয় ঘেরা অঞ্চলটিতে কারফিউ জারি করে। আটক করা হয় মুসলিম নেতাদের।

আরএম/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ