শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

মুসলমান ও মসজিদের সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে ব্রাজিলে

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আবদুল্লাহ তামিম ♦

জনসংখ্যা দিক দিয়ে সারাবিশ্বে ব্রাজিলের অবস্থান পঞ্চম। প্রায় ২০ কোটিরও বেশি জনসংখ্যা দেশটিতে।  এরমধ্যে মুসলিমদের সংখ্যা হল ১৭ লাখের মত। যা ব্রাজিলের মােট জনসংখ্যার ৫-৬ শতাংশ।

গাণিতিক হিসাবে লাতিনের সর্ববৃহৎ এই দেশটিতে ইসলাম ধর্মের অনুসারীর সংখ্যা কম মনে হলেও আনন্দের সংবাদ হচ্ছে, ব্রাজিলে মুসলমানের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে।

সাওপাওলােতেই মাসে গড়ে ছয়জন মানুষ ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করছে বলে বিভিন্ন প্রতিবেদনে পাওয়া গেছে ।ব্রাজিলে ইসলাম ধর্মের আগমন ঘটে ১৫০০ খ্রিষ্টাব্দে।

বিখ্যাত পর্তুগিজ পরিব্রাজক ও আবিষ্কারক পেড্রো আলভারেস কারবাল যখন ব্রাজিল উপকুলে জাহাজ নােঙর করেন, তখন তার সঙ্গে বেশ কিছু স্বনামধন্য, দক্ষ, কর্মঠ ও পারদর্শী মুসলিম নাবিক ছিলেন। তন্মধ্যে শিহাবুদ্দিন বিন মাজেদ ও।

ইতিহাসের বলছে, তাদের হাত ধরেই ব্রাজিলে ইসলাম ও মুসলমানের আগমন ঘটে। তবে বিখ্যাত ব্রাজিলিয়ান ইতিহাসবিদ জোয়াকিন হেপিরাে দেশটিতে ইসলামের আগমনের ব্যাপারে ১৯৫৮ সালে একটি লেকচার দেন।

তিনি সেখানে উল্লেখ করেন, ১৫০০ খ্রিষ্টাব্দে পর্তুগিজদের ব্রাজিল আবিষ্কারের অনেক আগে আরব বণিক ও নাবিক ব্রাজিল আবিষ্কার করেন স্পেনে যখন মুসলিম সম্রাজ্য পতন হয়। তখন তারা সেখান থেকে ব্রাজিলে যেতে থাকে। বর্তমানে ব্রাজিলের প্রতিটি শহরেই মসজিদ আছে।

ব্রাজিলে মসজিদের সংখ্যা প্রায় ১৩০টি। ২০০০ সালের তুলনায় মসজিদের সংখ্যা এখন চার গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এ ছাড়া শিশুদের ইসলামি জ্ঞান শিক্ষা দেয়ার জন্য রয়েছে মণ্ডব-মাদরাসা ও ইসলামিক স্কুল।

সরকার থেকেও নিয়মিত পাচ্ছে সহযােগিতা ও নিরাপত্তার ব্যবস্থা। রিও ডি জেনেইরােয় রয়েছে বৃহৎ ইসলামিক সেন্টার, ইসলামিক স্কুল, বেশ কয়েকটি বড় মসজিদ। সাওপাওলােতেও রয়েছে বিশাল মুসলিম কমিউনিটি। এছাড়াও বিভিন্ন অঞ্চলে প্রতিনিয়ত বাড়ছে মুসলিমদের সংখ্যা। সূত্র: ইন্টারনেট

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ