মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫ ।। ২৬ ফাল্গুন ১৪৩১ ।। ১১ রমজান ১৪৪৬

শিরোনাম :
তারাবি নিয়ে ১০ হাফেজের অনুভূতি ও অভিজ্ঞতা ফয়যে বর্ণভী সাবাহী মক্তব বোর্ডের ফলাফল প্রকাশ; পাসের হার ৯৯.৪৯% জাতীয় ঐক্য ছাড়া ফ্যাসিবাদকে বিলোপ করা সম্ভব নয়: নাহিদ ইসলাম ফেসবুকে উপদেষ্টা মাহফুজের ‘মব’ নিয়ে পোস্ট, যা বলল ঢাবি ছাত্রশিবির ইফতা, আদবসহ বিভিন্ন বিভাগে ভর্তি নিচ্ছে উত্তরার মাদরাসাতুল আযহার লালমাটিয়ায় দুই তরুণীকে সিগারেট খেতে না করা সেই রিংকুকে গ্রেফতার ‘অপরাধের সাম্প্রতিক ব্যাপকতার পেছনে পরাজিত শক্তির রাজনীতি ক্রিয়াশীল' একদিনে ২৯ হাজার কুরআনের কপি বিতরণ সৌদি আরবের ‘দ্রুত বিচার আইনের মাধ্যমে ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে’ নির্মাণাধীন ভবনের কাঠ পড়ে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু 

৩ বছরের জাহরা মুখস্থ করলেন পুরো কুরআন

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: জাহরা হোসাইন। বয়স মাত্র ৩ বছর। আজারবাইজানে বসবাস তাদের। এ বয়সে কুরআন মুখস্থ করে সারা বিশ্বকে অবাক করে দিয়েছে জাহরা। আর তাতেই সে দেশটির সবচেয়ে কনিষ্ঠ হাফেজ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে।

আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে বসবাসকারী কনিষ্ঠ হাফেজ জাহরার মা জানান, ‘জাহরা যখন তার গর্ভে তখন তিনি বেশি বেশি কুরআন তেলাওয়াত করতেন। উচ্চস্বরের কুরআনের তেলাওয়াত মনোযোগ সহকারে শুনতেন।

জানা যায়, জাহরার জন্মের পর ছড়া কিংবা কবিতার পরিবর্তে জাহরাকে ঘুম পাড়াতে কুরআনের ছোট ছোট সুরাগুলো তেলাওয়াত করতেন।

জাহরার বয়স যখন ১ বছর তখন থেকেই তার মা লক্ষ্য করেন যে, জাহরা তার তেলাওয়াত করা ছোট ছোট সুরাগুলো তার সাথে তেলাওয়াতের চেষ্টা করছে। মেয়ের এ আগ্রহ দেখে সে কুরআন তেলাওয়াত বাড়িয়ে দেন।

৩ বছর বয়সে কোনো শিক্ষক ছাড়াই মায়ের কাছ থেকে শুনে শুনে জাহরা পবিত্র কুরআনের ৩৭টি সুরা মুখস্থ করে ফেলে। জাহরার কুরআন মুখস্থে তার মায়ের অবদানই সবচেয়ে বেশি।

কারণ তার জন্মের আগে থেকে মায়ের নিয়মিত কুরআন তেলাওয়াত এবং জন্মের পর ঘুম লাগানোর সময় কুরআনের অবিরাম তেলাওয়াতই জাহরাকে কুরআনের প্রতি আগ্রহী করে তুলেছে।


-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ