শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার আ.লীগ নেতাকর্মীর প্রভাবে নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের সংবর্ধনা বাতিল আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা ইসলামি লেখক ফোরামের বৈঠক অনুষ্ঠিত, আসছে নতুন কর্মসূচি সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান কারাগারে উত্তপ্ত খাগড়াছড়িতে ১৪৪ ধারা জারি খুলনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা

ভারতজুড়ে চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: ভারতের পশ্চিমবঙ্গের চিকিৎসকদের কর্মবিরতি ও প্রতিবাদকে সমর্থন জানিয়ে নয়াদিল্লি, মুম্বাই ও হায়দরাবাদের চিকিৎসকরা একদিনের কর্মবিরতির ডাক দিয়েছেন। ফলে এই সব হাসপাতালের আউটডোর এবং অন্যান্য সেবা কার্যত বন্ধ রয়েছে। খবর এনডিটিভির।

নয়াদিল্লির অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেসের (এইমস) সুপারিটেন্ডেন্ট ডিকে শর্মা একটি বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ‘ইমার্জেন্সি সেবা স্বাভাবিক থাকবে। রেসিডেন্ট চিকিৎসকরা ইমার্জেন্সি সেবা দেবেন অন্যদিনের মতোই।

এইমসে চিকিৎসা নিতে আসা এক রোগীর আত্মীয় জানিয়েছেন, তার মায়ের ডায়ালিসিস আজ হওয়ার কথা। তাদের বলা হয়েছে চলে যেতে এবং অন্য কোথাও থেকে এটা করিয়ে নিতে।

সোমবার থেকে চলা জুনিয়র চিকিৎসকদের ধর্মঘটের ফলে রাজ্যের সব সরকারি হাসপাতালের সেবা ব্যাহত হয়েছে। গত চার দিন ধরে ইমার্জেন্সি বিভাগ, আউটডোর বিভাগ ও প্যাথলজিক্যাল বিভাগের পরিষেবা মিলছে না। পাওয়া যাচ্ছে না ব্যক্তিগত চিকিৎসা সেবাও।

রোগীর আত্মীয়স্বজনের হাতে এক জুনিয়র চিকিৎসকের আক্রান্ত হওয়ার প্রতিবাদে ওই ধর্মঘট ডেকেছেন চিকিৎসকরা। চিকিৎসকদের পক্ষে জানানো হয়েছে, যতক্ষণ না তারা নিরাপত্তা পাচ্ছেন, তারা কাজে ফিরবেন না।

কলকাতার এক সরকারি হাসপাতালে পরিদর্শনে গিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চিকিৎসকদের হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, কাজে ফিরতে হবে। যারা কাজে ফিরতে চান না, তাদের চাকরি ছেড়ে দিতে বলেন তিনি।

মমতা বলেন, সরকার এসব চিকিৎসকদের কোনওভাবেই সমর্থন করবে না। যে চিকিৎসকরা ধর্মঘটে সামিল হয়েছেন আমি তাদের নিন্দা করছি। কাজের সময় পুলিশ কর্মীরা মারা যান। কিন্তু পুলিশরা তো ধর্মঘটে বসেন না। তিনি বিজেপি ও তৃণমূল কংগ্রেসকে ওই ধর্মঘটে ইন্ধন জোগানের জন্য দায়ী করেছেন। অভিযোগ এনেছেন, তারা ‘হিন্দু-মুসলিম রাজনীতি' করছে।

আরএম/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ