শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
হেফাজতে ইসলামের ঢাকা মহানগর কমিটি ঘোষণা উম্মাহর কল্যাণে মুসলমানদের ঐক্যের বিকল্প নেই: ধর্ম উপদেষ্টা পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটিতে আলেম অন্তর্ভুক্তির দাবি হেফাজতে ইসলামের সিংগাইরে হেফাজতে ইসলামের গণসমাবেশ ২৯ সেপ্টেম্বর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির চেষ্টা হলে ‘হাত ভেঙে’ দেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ‘জুলাই বিপ্লবে আলেম-শিক্ষার্থীদের অবদান ও প্রত্যাশা’ নিয়ে আলোচনা সভা সোমবার সিলেটে অনুষ্ঠিত বিহানের ‘লেখালেখি ও এডিটিং কর্মশালা’ দেশে ফিরে কর্মফল ভোগ করুন, শেখ হাসিনাকে জামায়াতের আমির রাষ্ট্র সংস্কারে ইসলামবিরোধী কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা যাবে না: জাতীয় পরামর্শ সভা যাত্রাবাড়ীতে জাতীয় পরামর্শ সভায় গৃহীত হলো ৭ প্রস্তাব

শিরক থেকে মুক্ত থাকতে চার কুল পড়তে রাসুলের নির্দেশ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মুফতি আবদুল্লাহ তামিম

চারকুল মানে চারটি সুরা। সুরা কাফিরুন, ইখলাস, ফালাক এবং নাস। এ সুরাগুলোর পাঠে জীবনে চলার পথে সুস্থতা ও নিরাপদ থাকতে অনেক উপকারে আসে। আল্লাহর রাসুল সা. এর কয়েকটি হাদিস দ্বারা প্রমাণিত।

হযরত উরওয়া বিন নাউফেল তার পিতা থেকে বর্ণনা করেন, রাসূল সা. তাকে জিজ্ঞাসা করেন, কেন এসেছো? তিনি বললেন, এজন্য এসেছি, যাতে আপনি আমাকে কিছু শিক্ষা দিন, যা আমি শোয়ার সময় পড়তে পারি।

রাসূল সা. ইরশাদ করলেন, যখন তুমি বিছানায় যাবে, তখন ‘কুল ইয়াআয়্যুহাল কাফিরূন’ পড়বে। তারপর এটি শেষ করে শুইবে। কেননা, এটি শিরক থেকে মুক্ত করে। (আলআদাব লিইবনে আবী শাইবা, হাদিস নং-২৪৩, মুসান্নাফ ইবনে আবি শাইবা, হাদিস নং-২৬৫২৮, সুনানে কুবরা লিননাসায়ী, হাদিস নং-১০৫৬৯)
.
হযরত আয়শা রা. থেকে বর্ণিত। প্রতি রাতে রাসূল সা. যখন বিছানায় আসতেন, তখন দুই তালুকে একত্র করতেন। তারপর তাতে ফুঁ দিতেন। পড়তেন “কুল হুয়াল্লাহু আহাদ” এবং “কুল আউজু বিরাব্বিল ফালাক” ও “কুল আউজু বিরাব্বিন নাছ”। তারপর শরীরের যতটুকু অংশ সম্ভব মুছে দিতেন। শুরু করতেন মাথা ও চেহারা ও শরীরের সামনের অংশ থেকে। এভাবে তিনবার করতেন। (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নং-২৪৮৫৩, সহিহ বুখারি, হাদিস নং-৫০১৭)

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ