শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার আ.লীগ নেতাকর্মীর প্রভাবে নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের সংবর্ধনা বাতিল

ফেসবুকে অশ্লীল ট্যাটুর ভিডিও প্রকাশ, গ্রেফতার ১

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: অশ্লীল ভিডিও তৈরি এবং তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ ইন্টারনেটে প্রকাশ করার অভিযোগে মো. তরিকুল ইসলাম বাদশাহ নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকা থেকে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাইবার নিরাপত্তা ও অপরাধ দমন বিভাগ তাকে আটক করে।

পরে পর্নোগ্রাফি আইনে ডিএমপির রমনা থানায় মামলা দায়ের করা হয়। মামলাটিতে গ্রেফতার দেখানো হয় বাদশাহকে। একই মামলায় আসামি করা হয় ভিডিও ধারণে সহায়তা করা এক নারীকে।

বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মো. নাজমুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ।

পুলিশের সূত্রে জানা যায়, গ্রেফতারকৃত বাদশাহ নিজেকে একজন ট্যাটু আর্টিস্ট হিসেবে পরিচয় দিতেন। সম্প্রতি এক নারীর শরীরে ট্যাটু আঁকার একটি আপত্তিকর ভিডিও ধারণ করেন তিনি। পরবর্তীতে সেই ভিডিও নিজের পরিচালিত ফেসবুক পেজ ও আইডিতে প্রকাশ করার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। একই অভিযোগে তাকে গ্রেফতার করা হলেও এখনও গ্রেফতার করা যায়নি মামলার অপর আসামি ওই নারীকে।

এ বিষয়ে নাজমুল ইসলাম বলেন, সম্প্রতি ভার্চুয়াল সাইটে এ ভিডিওটি প্রকাশিত হলে তা দ্রুত ভাইরাল হয়ে যায়। সেটি আমাদের নজরেও এলে আমরা পদক্ষেপ নিই। ভিডিওটিতে আপত্তিকর অঙ্গভঙ্গির পাশাপাশি কুরুচিপূর্ণ শব্দে কথা বলা হয়েছে। আমরা দ্রুত বাদশাহকে গ্রেফতার করি এবং তার ফেসবুক পেজ, আইডি এবং সেই ভিডিওটিসহ তার মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।

তিনি বলেন, ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ায় অনেকেই তা শেয়ার করেন এবং অনলাইনে এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য মন্তব্য করেন। এ ধরনের অশ্লীল অঙ্গভঙ্গিযুক্ত ভিডিও নিঃসন্দেহে নিরাপদ ইন্টারনেটের জন্য হুমকি। তার বিরুদ্ধে পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে রমনা থানায় দায়ের মামলা করা হয়েছে। একইসঙ্গে ওই ভিডিওতে থাকা মেয়েটিকেও এ মামলার অন্যতম আসামি করা হয়েছে। পুলিশ তাকে খুঁজছে।

আরএম/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ