মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫ ।। ২৬ ফাল্গুন ১৪৩১ ।। ১১ রমজান ১৪৪৬

শিরোনাম :
তারাবি নিয়ে ১০ হাফেজর অনুভূতি ও অভিজ্ঞতা ফয়যে বর্ণভী সাবাহী মক্তব বোর্ডের ফলাফল প্রকাশ; পাসের হার ৯৯.৪৯% জাতীয় ঐক্য ছাড়া ফ্যাসিবাদকে বিলোপ করা সম্ভব নয়: নাহিদ ইসলাম ফেসবুকে উপদেষ্টা মাহফুজের ‘মব’ নিয়ে পোস্ট, যা বলল ঢাবি ছাত্রশিবির ইফতা, আদবসহ বিভিন্ন বিভাগে ভর্তি নিচ্ছে উত্তরার মাদরাসাতুল আযহার লালমাটিয়ায় দুই তরুণীকে সিগারেট খেতে না করা সেই রিংকুকে গ্রেফতার ‘অপরাধের সাম্প্রতিক ব্যাপকতার পেছনে পরাজিত শক্তির রাজনীতি ক্রিয়াশীল' একদিনে ২৯ হাজার কুরআনের কপি বিতরণ সৌদি আরবের ‘দ্রুত বিচার আইনের মাধ্যমে ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে’ নির্মাণাধীন ভবনের কাঠ পড়ে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু 

চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাতি আম পেলো জিআই পণ্যের নিবন্ধন

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ক্ষীরসাপাত আম জিআই বা ভৌগলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে নিবন্ধন সনদ পাওয়ায় খুশি বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জের আমচাষি, ব্যবসায়ীসহ সব শ্রেণীপেশার মানুষ। তারা বলছেন, এই স্বীকৃতি স্থানীয় বাণিজ্যের জন্য অনেক বড় প্রাপ্তি।

স্বাদে-গন্ধে অতুলনীয় ক্ষীরসাপাত আম। চাঁপাইনবাবগঞ্জের এই আমের সুনাম রয়েছে দেশ বিদেশে। তবে ব্র্যান্ডিং না থাকায় অসাধু ব্যবসায়ীরা অন্য জেলার আম ক্ষীরসাপাত বলে বাজারে চালিয়ে দেয়।

এতে ক্রেতারা প্রতারিত হওয়ার পাশাপাশি ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে আম চাষিরা। জিআই সনদ পাওয়ায় এখন থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের পণ্য হিসেবেই বাজারজাত হবে ক্ষীরসাপাত আম।

বর্তমানে দেশের মোট উৎপাদিত আমের শতকরা ২০ থেকে ২৫ ভাগ খিরসাপাত জাতের। রপ্তানি তালিকাতেও এর অবস্থান শীর্ষে। বাংলাদেশ ম্যাংগো প্রডিউসার মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আব্দুল ওয়াহেদ বলেন,ভৌগলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে ক্ষীরসাপাত আম দেশে ও বিদেশে বাজারজাত করণের জন্য বিরাট একটি সুযোগ সৃষ্টি হলো। গত কয়েক বছর থেকে আমের যে বিপর্যয় ও আর্থিক ক্ষতি হয়েছিল, সেটি কাটিয়ে উঠবে।

জানা যায়, বর্তমানে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ছাড়াও রাজশাহী, সাতক্ষীরা, মেহেরপুর ও অল্প পরিমাণে দিনাজপুরে ক্ষীরসাপাত আমের চাষ হয়। তবে শুধু চাঁপাইনবাবগঞ্জেই ৩ হাজার ৪০০ হেক্টর জমিতে প্রতিবছর ৩৫ হাজার টন ক্ষীরসাপাত উৎপাদন হয়।

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ