শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটিতে আলেম অন্তর্ভুক্তির দাবি হেফাজতে ইসলামের সিংগাইরে হেফাজতে ইসলামের গণসমাবেশ ২৯ সেপ্টেম্বর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির চেষ্টা হলে ‘হাত ভেঙে’ দেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ‘জুলাই বিপ্লবে আলেম-শিক্ষার্থীদের অবদান ও প্রত্যাশা’ নিয়ে আলোচনা সভা সোমবার সিলেটে অনুষ্ঠিত বিহানের ‘লেখালেখি ও এডিটিং কর্মশালা’ দেশে ফিরে কর্মফল ভোগ করুন, শেখ হাসিনাকে জামায়াতের আমির রাষ্ট্র সংস্কারে ইসলামবিরোধী কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা যাবে না: জাতীয় পরামর্শ সভা যাত্রাবাড়ীতে জাতীয় পরামর্শ সভায় গৃহীত হলো ৭ প্রস্তাব বারিধারায় হেফাজতে ইসলামের পরামর্শ সভা শুরু ফ্যাসিবাদী সরকারের মূল দায়িত্বের কর্মকর্তারা এখনও অটল রয়ে গেছে

ইন্তেকালের পর মৃতকে দ্রুত দাফন করবেন না দেরিতে?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ইসমাঈল আযহার: আমাদের সমাজে লাশ বা মৃতব্যক্তির ব্যাপারে একটা কথা অনেকেই বলেন, নবী স. এর দাফন কাজে দুদিন বিলম্ব হয়েছিল, অতএব দাফন কাজে বিলম্ব করা অবকাশ আছে। অনেকে মনে করেন, বিলম্ব করাই সুন্নাত।

আমাদের নবী হযরত মুহাম্মাদ স. সমস্ত সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ। সাহাবায়ে কেরাম নিজেদের জীবনের চেয়েও বেশি ভালবাসতেন রাসুল স. কে। তাঁর ইন্তেকালের পর সাহাবায়ে কেরাম যে অবস্থার সম্মুখিন হয়েছিলেন তা সবার কাছে সুস্পষ্ট।

রাসুল স. নির্দেশ অনুযায়ী হযরত আয়শা রা. সংকীর্ণ ঘরের ভেতরে গোসল, কাফন, জানাযা সবকিছুই করতে হয়েছে। এই সংকীর্ণ স্থানে অসংখ্য সাহাবায়ে কেরাম, মুমিন, মসলমানের জানাযা আদায়ের বিষটি অত্যন্ত বিবেচনার বিষয়। দু’তিন জনের বেশি জানাযা আদায়ের কোনো সুযোগই ছিল না সেই ঘরে। তাই রাসুল স. শ্রেষ্ঠ মার্যাদা এবং পরবর্তী সমস্যাগুলো বিবেচনার পর এমন কথা বলা ধৃষ্টতার অন্তর্ভূক্ত।

বহু হাদিসে এমন রয়েছে যেখানে রাসুল স, তাড়াতাড়ি মৃতকে দাফন করার নির্দেশ দিয়েছেন। অতএব সুস্পষ্ট নির্দেশ অমান্য করে ইন্তেকালের পর একটি বিষেয় প্রয়োজনের মুহূর্তের ঘটনাকে মাধ্যম করে মৃতকে দাফন কাফনে বিলম্ব করার এ উক্তি অর্থহীন এবং নিতান্তই দুঃখজনক।

সূত্র: দাফন কাফনের মাসলা মাসায়েল।

আইএ


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ