শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :

পবিত্র শহর মদিনায় মৃত্যুবরণের ফজিলত

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

রকিব মুহাম্মদ
আওয়ার ইসলাম

পৃথিবীর বরকতময় স্থান মাত্র তিনটি-তন্মধ্যে প্রিয় শহর মদিনা একটা। যেখানে চলতে-ফিরতে, হাটতে-বসতে ও প্রত্যেক ভালো কাজে বরকত রয়েছে। যার জন্য আমাদের প্রিয় রাসূল সা. দোয়া করে গিয়েছেন। হুজুর সা. বলেন-‘হে আল্লাহ! আপনি মক্কার জন্য যে বরকত দিয়েছেন, তার চেয়ে দ্বিগুণ বরকত মদিনার জন্য দিন।’ ( বুখারী : ১৮৮৫)

প্রতিটি মুসলিম হৃদয়ে প্রিয় শহর মদিনার প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা রয়েছে। প্রতিটি ক্ষুদ্র-বড় সবার মনে প্রিয় শহর মদিনা জিয়ারতের মানসা রয়েছে। প্রতিটা ঈমানী সতেজ মন মদিনার প্রতি ঝুঁকে রয়েছে।

প্রিয় নবী সা. তাঁর উম্মতকে মদিনায় আবাসস্থল বানাতে এবং এর মধ্যে মৃত্যু কামনা করতেও উৎসাহ দিয়েছেন।

তিনি বলেন, ‘যে ব্যক্তি একনিষ্ঠভাবে আমার কবর জিয়ারত করবে, কিয়ামতের দিন সে আমার পাশে থাকবে। আর যে মদিনায় বসবাস করবে এবং তার বিপদাপদের ওপর ধৈর্য ধারণ করবে, কিয়ামতের দিন আমি তার সাক্ষী ও সুপারিশকারী হব।

আর যে ব্যক্তি দুই পবিত্র নগরীর (মক্কা-মদিনা) যেকোনো একটিতে মৃত্যুবরণ করবে, কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলা তাকে নিশ্চিন্ত করে ওঠাবেন।’ (শুআবুল ইমান, হাদিস : ৩৮৫৬)

অন্য হাদিসে এসেছে ,‘তোমাদের মধ্যে যার পক্ষে সম্ভব হয়, সে যেন মদিনায় মৃত্যুবরণ করে। কেননা যে ব্যক্তি মদিনায় মৃত্যুবরণ করবে, আমি তার জন্য সুপারিশ করব।’ (তিরমিজি, হাদিস : ৩৯১৭)

আল্লাহ তাআলা আমাদের রাসুল সা.-এর রওজাপাক জিয়ারত ও মদিনায় মৃত্যু নসিব করুন। আমিন।

আরও পড়ুন- রাসুল সা.-এর ২৪ ঘন্টার সংক্ষিপ্ত রুটিন
২০১৮ সালের বিশ্বসেরা ১০ মুসলিম ব্যক্তিত্ব
বিয়ের পর হানিমুন: ইসলাম কী বলে?

আরএম-


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ