শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
উত্তপ্ত খাগড়াছড়িতে ১৪৪ ধারা জারি খুলনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা নেতানিয়াহুকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ইসরায়েলি নাগরিক গ্রেপ্তার ‘উলামায়ে কেরামদের বাদ দিয়ে দেশের উন্নয়ন অসম্ভব’ নিউইয়র্কে যাদের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে প্রধান উপদেষ্টার গাজাজুড়ে ইসরায়েলের নৃশংস হামলা, নারী-শিশুসহ নিহত ২৮ ফিলিস্তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সকল প্রকার রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত 'ঢাবি ও জাবির হত্যাকাণ্ডে জড়িত খুনীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে' ঢাবিতে যুবক হত্যায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৩ জন আটক কওমী মাদরাসার ছাত্রদেরকে বিসিএস এ অংশগ্রহণের সুযোগ না দেওয়া বৈষম্য: মুফতী ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই 

মৃত ব্যক্তির পক্ষ থেকে হজ্জ ও ওমরা করা কি জায়েয?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম : মৃত ব্যক্তির পক্ষ থেকে হজ্জ বা ওমরা আদায় করা জায়েয। অনুরূপভাবে তওয়াফ এবং যাবতীয় নেক আমল তার পক্ষ থেকে আদায় করা জায়েয। ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল রহ. বলেন, যে কোন নেক কাজ সম্পাদন করে যদি তার ছওয়াব জীবিত বা মৃতের জন্য দান করে দেয়, তবে সে উপকৃত হবে।

কিন্তু ছওয়াব দান করার চাইতে মৃতের জন্য দু’আ করা বেশী উত্তম। দলীল হচ্ছে রাসূল (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর বাণীঃ তিনি বলেন, “মানুষ মৃত্যু বরণ করলে তিনটি আমল ছাড়া তার সমস্ত আমল বন্ধ হয়ে যায়।

১) সাদকায়ে জারিয়া
২) উপকারী ইসলামী বিদ্যা
৩) সৎ সন্তান, যে তার জন্য দু’আ করবে।”

এই হাদিসে নবীজি সা. এরূপ বলেন নি যে সৎ সন্তান, যে তার জন্য ইবাদত করবে বা কুরআন পড়বে বা নামায পড়বে বা ওমরা করবে বা রোযা রাখবে ইত্যাদি। অথচ হাদীছটিতে প্রথমে দু’টি আমলের কথাই উল্লেখ করা হয়েছে।

যদি মৃতের জন্য আমল করা উদ্দেশ্য হত, তবে নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) অবশ্যই বলতেন, “এবং নেক সন্তান, যে তার জন্য আমল করবে।”

কিন্তু মানুষ যদি কোন নেক আমল করে তার সওয়াব কারো জন্য দান করে দেয়, তবে তা জায়েয।

আরও পড়ুন : কেরসিন তেল কি নাপাক?


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ