সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫ ।। ২৫ ফাল্গুন ১৪৩১ ।। ১০ রমজান ১৪৪৬

শিরোনাম :
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আনিসুজ্জামান চৌধুরী বিরতিকে কাজে লাগিয়ে মুসলিম ফুটবলারদের ওমরা পালন ধর্ষণের বিচারে শরয়ি আইন থাকলে, কোন শিশু আর ধর্ষিত হতো না: উলামা-জনতা ঐক্য পরিষদ শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি থাকায় ঈদে নতুন নোট বিতরণ স্থগিত ধর্ষণ এবং নারীর পরিচয় নিয়ে অবমাননায় ১৫১ আলেমের বিবৃতি ১০ম তারাবির নামাজে তিলাওয়াতের সারমর্ম ত্রাণ বন্ধের পর এবার গাজায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করছে ইসরায়েল তারাবিতে ফাইভ জি স্পিডে তেলাওয়াত করবেন না: আজহারী ‘আলেমদের বিরুদ্ধে অস্ত্র তোলা জিহাদ নয়, সন্ত্রাসী কার্যক্রম’ পদত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় সৌদি আরবের আল-আহসা মরুদ্যান

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম : জাতিসংঘের সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো বিশ্বের আরো তিনটি স্থানকে বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে রয়েছে সৌদি আরবের একটি মরুদ্যান, ওমানের প্রাচীন শহর এবং কেনিয়ার শুষ্ক পাথরের দেয়াল।

শুক্রবার বাহরাইনে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটির ৪২তম বৈঠকে এ ঘোষণা দেওয়া হয় বলে ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। এ ছাড়া তালিকায় আরো বেশ কিছু স্থানের নাম রয়েছে যা পর্যায়ক্রমে ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছে কমিটি।

সৌদি আরবের আল-আহসা মরুদ্যান। এটিকে পূব আরব উপদ্বীপের বিবর্ধিত সাংস্কৃতিক ভূদৃশ্য হিসেবে বিবেচনা করা হতো। ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটি আল-আহসা মরুদ্যানকে একটি সারিবদ্ধ সম্পত্তি হিসেবে বর্ণনা করেছে, যেখানে বাগান, খাল, ঝর্ণা, কূয়া ও নিষ্কাশন হ্রদ ছাড়াও রয়েছে ঐতিহাসিক ভবন, শহুরে অবকাঠামো এবং প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান।

তালিকার দ্বিতীয় স্থানটি হচ্ছে ওমানের দেয়ালে ঘেরা প্রাচীন কালহাট শহর। দেশটির পূর্ব উপকূলে অবস্থিত এই শহরটি একদশ থেকে পঞ্চদশ শতকের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বন্দর হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। আরবের পূর্ব উপকূল, পূর্ব আফ্রিকা, ভারত, চীন ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যকার বাণিজ্য সম্পর্কের অনন্য প্রত্নতাত্ত্বিক সাক্ষ্য বহন করে এই স্থাপনাটি।

বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত অপর স্থানটি হচ্ছে কেনিয়ার মিগোরি শহরের উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত থিমলিচ ওহিঙ্গা নামের শুষ্ক পাথর। দেয়ালটি ষোড়শ শতকে নির্মাণ করা হয়ে থাকতে পারে বলে মনে করছে কমিটি। ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটির মতে, এই স্থাপনাটি একদিকে যেমন সেখানকার মানুষ ও পশুর জন্য দুর্গ হিসেবে কাজ করে তেমনি সামাজিক স্বত্ত্বা ও বংশীয় যোগসূত্র রক্ষা করেছে। ঐতিহ্যবাহী এই পরিবেষ্টনটি বৃহৎ ও সবচেয়ে সংরক্ষিত বলেও উল্লেখ করেছে কমিটি।

 


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ