শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১২৫ কোটি টাকার দূর্নীতি, দুদকের জালে বিএনপির আট নেতা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

এক মাসে বিএনপির আট নেতার ব্যাংক হিসাবে ১২৫ কোটি টাকা ‘সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য পেয়ে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক।

যে নেতাদের মধ্যে অনুসন্ধান শুরু হচ্ছে তাদের মধ্যে আছেন দলের স্থায়ী কমিটির চার সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও মির্জা আব্বাস।

অন্য চারজন হলেন দুই ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু ও এম মোর্শেদ খান; যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল এবং স্থগিত ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী তাবিথ আউয়াল।

সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এম মোর্শেদ খানের ছেলে খান ফয়সাল মোর্শেদ খানের বিরুদ্ধেও অনুসন্ধান হচ্ছে।

দুর্নীতি দমন কমিশনের একজন কর্মকর্তা জানান, এদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে উপপরিচালক সামছুল আলমকে।

ওই কর্মকর্তা জানান, একটি গোয়েন্দা প্রতিবেদনের গত এক মাসে এসব নেতার ব্যাংক হিসাব থেকে ১২৫ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। একে সন্দেহজনক হিসেবেই দেখছে ওই গোয়েন্দা সংস্থা।

বড় অঙ্কের ওই সব লেনদেন নগদে হওয়ায় তাঁদের বিষয়ে সন্দেহ তৈরি হয়েছে। এই নগদ অর্থ উত্তোলন ব্যবসায়িক লেনদেনের বাইরে কি না, সেটা খতিয়ে দেখা হবে।

ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী তিনটি বেসরকারি ব্যাংকে আবদুল আউয়াল মিন্টুর হিসাব থেকে ১১, ১৫ ও ২২ ফেব্রুয়ারি মোট ৩২ কোটি টাকা তোলা হয়। একই মাসে তাঁর ছেলে তাবিথ আউয়ালের হিসাব থেকে তোলা হয় ২০ কোটি টাকা।

মোর্শেদ খানের ব্যাংক হিসাব থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারি তোলা হয় ১৮ কোটি টাকা। তাঁর ছেলে ফয়সাল মোর্শেদ খানের হিসাব থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি তোলা হয় ৯ কোটি টাকা।

খন্দকার মোশাররফ হোসেন ৩ থেকে ১২ মার্চের মধ্যে একটি বেসরকারি ব্যাংক থেকে ১২টি চেকে ২১ কোটি টাকা তুলেছেন। এর মধ্যে ছয়টি চেকে টাকা তোলা হয়েছে ঢাকার বাইরে থেকে।

২৮ ফেব্রুয়ারি ও ৪ মার্চ ঢাকা ব্যাংকে মির্জা আব্বাসের হিসাব থেকে ১৬ কোটি টাকা তোলা হয়। এ ছাড়া নজরুল ইসলাম খান এবং হাবিব উন নবী খান সোহেলের ব্যাংক হিসাব থেকে বিভিন্ন সময়ে ৭ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

জানতে চাইলে বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘শীর্ষ দুর্নীতিবাজ হিসেবে যাঁরা পরিচিত, তাঁদের না ধরে আমাদের নিয়ে দুদক কেন টানাটানি করছে, সেটা সবাই বোঝে।’এক মাসে বিএনপির আট নেতার ব্যাংক হিসাবে ১২৫ কোটি টাকা ‘সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য পেয়ে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক।

যে নেতাদের মধ্যে অনুসন্ধান শুরু হচ্ছে তাদের মধ্যে আছেন দলের স্থায়ী কমিটির চার সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও মির্জা আব্বাস।

অন্য চারজন হলেন দুই ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু ও এম মোর্শেদ খান; যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল এবং স্থগিত ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী তাবিথ আউয়াল।

সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এম মোর্শেদ খানের ছেলে খান ফয়সাল মোর্শেদ খানের বিরুদ্ধেও অনুসন্ধান হচ্ছে।

দুর্নীতি দমন কমিশনের একজন কর্মকর্তা জানান, এদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে উপপরিচালক সামছুল আলমকে।

ওই কর্মকর্তা জানান, একটি গোয়েন্দা প্রতিবেদনের গত এক মাসে এসব নেতার ব্যাংক হিসাব থেকে ১২৫ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। একে সন্দেহজনক হিসেবেই দেখছে ওই গোয়েন্দা সংস্থা।

বড় অঙ্কের ওই সব লেনদেন নগদে হওয়ায় তাঁদের বিষয়ে সন্দেহ তৈরি হয়েছে। এই নগদ অর্থ উত্তোলন ব্যবসায়িক লেনদেনের বাইরে কি না, সেটা খতিয়ে দেখা হবে।

ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী তিনটি বেসরকারি ব্যাংকে আবদুল আউয়াল মিন্টুর হিসাব থেকে ১১, ১৫ ও ২২ ফেব্রুয়ারি মোট ৩২ কোটি টাকা তোলা হয়। একই মাসে তাঁর ছেলে তাবিথ আউয়ালের হিসাব থেকে তোলা হয় ২০ কোটি টাকা।

মোর্শেদ খানের ব্যাংক হিসাব থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারি তোলা হয় ১৮ কোটি টাকা। তাঁর ছেলে ফয়সাল মোর্শেদ খানের হিসাব থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি তোলা হয় ৯ কোটি টাকা।

খন্দকার মোশাররফ হোসেন ৩ থেকে ১২ মার্চের মধ্যে একটি বেসরকারি ব্যাংক থেকে ১২টি চেকে ২১ কোটি টাকা তুলেছেন। এর মধ্যে ছয়টি চেকে টাকা তোলা হয়েছে ঢাকার বাইরে থেকে।

২৮ ফেব্রুয়ারি ও ৪ মার্চ ঢাকা ব্যাংকে মির্জা আব্বাসের হিসাব থেকে ১৬ কোটি টাকা তোলা হয়। এ ছাড়া নজরুল ইসলাম খান এবং হাবিব উন নবী খান সোহেলের ব্যাংক হিসাব থেকে বিভিন্ন সময়ে ৭ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

জানতে চাইলে বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘শীর্ষ দুর্নীতিবাজ হিসেবে যাঁরা পরিচিত, তাঁদের না ধরে আমাদের নিয়ে দুদক কেন টানাটানি করছে, সেটা সবাই বোঝে।’ ঢাকা টাইমস।


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ