শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার আ.লীগ নেতাকর্মীর প্রভাবে নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের সংবর্ধনা বাতিল

‘এবার বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে পারেন; ভারতের দরিদ্রতম মুখ্যমন্ত্রীকে বিজেপির কটাক্ষ!

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: অবশেষে দুই দশকের বেশি সময় ধরে চলা বাম সাম্রাজ্যের পতন ঘটল ত্রিপুরায়। সহযোগী আইপিএফটিকে সঙ্গে নিয়ে উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে ক্ষমতা দখল করল বিজেপি। আর বিপুল ভোটে জয়ের পরই সরাসরি বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকারকে আক্রমণ করল 'গেরুয়া শিবির'।

'মানিক সরকার এবার বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে পারেন,' বলে মন্তব্য করেছেন আসামের মন্ত্রী ও বিজেপি নেতা হিমন্ত বিশ্ব শর্মার। যিনি দলের তরফে থেকে ত্রিপুরা সহ উত্তর-পূর্ব নির্বাচনের অন্যতম দায়িত্বে ছিলেন। ত্রিপুরায় প্রচার-পর্বেই মানিক সরকারের ধনপুরে গিয়ে বিশ্বশর্মা বলেছিলেন, 'ভোটের পর রাজ্য ছাড়বেন মানিক সরকার।'

আজ সাংবাদিকদের তিনি বলেন, 'ওঁর কাছে এবার ৩টা সুযোগ থাকল। পশ্চিমবঙ্গ, যেখানে বামদের অস্তিত্ব রয়েছে। কেরালা, যেখানে ওঁর দল ক্ষমতায় অথবা বাংলাদেশে গিয়ে আশ্রয় নেওয়ার।'

বিজেপি নেতার এই মন্তব্যের পর বিভিন্ন মহলে সমালোচনা শুরু হয়েছে।

১৯৯৮ সাল থেকে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী পদ সামলেছেন মানিক সরকার। তিনি চারবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়াও সিপিআই (এম) পলিটব্যুরোর সদস্য। দেশের সম্মানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের মধ্যেও অন্যতম। প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিক এক রিপোর্ট অনুযায়ী, মানিক সরকারই ছিলেন দেশের দরিদ্রতম মুখ্যমন্ত্রী।

সূত্র : ভারতীয় গণমাধ্যম


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ