শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

‘পৃথিবীতে দেওবন্দের মতো প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন আছে’

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

তাওহীদ মাদানী
দারুল উলুম দেওবন্দ, ভারত

আজ দারুল উলুম দেওবন্দে জার্মান দূতাবাসের দুই সদস্য বিশিষ্ট একটি দল আগমন করে। তারা প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বশীল শিক্ষকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন৷

শিক্ষকগণ তাদের মাদরাসার বিভিন্ন কার্যক্রম ঘুরিয়ে দেখান এবং তাদের সঙ্গে নানা বিষয়ে পর্যালোচনা করেন৷ এ সময় দারুল উলুমের চিন্তা-চেতনাও তাদের সামনে তুলে ধরেন।

জার্মান দূতাবাসের প্রতিনিধি দল দারুল উলুমের মোহতামিম মুফতী আবুল কাসেম নোমানী এবং জমিয়তে উলামায়ে হিন্দের সদর আল্লামা কারী সাইয়েদ ওসমান মানসুরপুরি সাহেবের সাথে সাক্ষাৎ করেন৷

দেওবন্দে এসে জার্মান দূতাবাসের ডেপুটি চিফ ড. জেসপারবিক এবং তার সহকর্মী অনিত বিসলের দেওবন্দের কুতুবখানা ও নতুন-পুরাতন ভবনগুলো পরিদর্শন করেন৷

দেওবন্দের মুহতামিম মফতী আবুল কাসেম নোমানী মেহমানদেরকে দেওবন্দের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য বলতে গিয়ে বলেন, দেওবন্দ থেকে প্রতি বছর অগণিত শিক্ষার্থী গ্রাজুয়েট করে দুনিয়ার আনাচে-কানানাচে ছড়িয়ে গিয়ে দীন ও ইসলামের খেদমত করছে৷ দীন ও ইসলামের পতাকা সমুন্নত করছেন৷

তিনি আরও বলেন দেওবন্দে বর্তমানে পাঁচ হাজার শিক্ষার্থী লেখাপড়া করছে। যাদের থাকা ও খাওয়াসহ সার্বিক দারুল উলুমই করে থাকে। দারুল উলুম দেওবন্দ সরকারের কোনো সাহায্য নেয় না৷ আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাসই এই প্রতিষ্ঠানের সম্বল৷

জার্মান দূতাবাসের ডেপুটি চিফ বলেন, আমি বিশ্বের বহু রাষ্ট্রে দায়িত্ব পালন করেছি৷ সব জায়গায় আমি দেওবন্দের প্রসিদ্ধি ও সুনাম-সুখ্যাতি শুনেছি৷ আমি ভারতে আসার পরপরই এ প্রতিষ্ঠান পরিদর্শনের আগ্রহ আমার মাঝে জেঁকে বসে৷ দীর্ঘদিন যা অপূরণীয়ই ছিলো। আজ আমার সেই আকাঙ্ক্ষা পূর্ণ হলো।

তিনি আরো বলেন, আমার এও জানা আছে দারুল উলুম দেওবন্দ এমন একটি প্রতিষ্ঠান যার দৃষ্টান্ত উক্ত প্রতিষ্ঠান নিজেই৷ দারুল দেওবন্দের শিক্ষকদের সাথে সাক্ষাৎ করে আমার হৃদয়ে অনেক প্রশান্তি লাভ হয়েছে৷ আত্মতৃপ্তি লাভ করেছি এখানে এসে৷

তিনি আরো বলেন, ইসলামের পতাকাকে সমুন্নত করার জন্য এমন একটি প্রতিষ্ঠান খুবই জরুরি৷


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ