জামিল আহমদ : ইসলাম ই তো নারীদের কে সম্মান দিয়েছে, নারীদেরকে দিয়েছে ন্যায্য অধিকার। ইসলাম পূর্ব যুগে নারীদের আবস্থা ছিলো করুণ।ইসলাম এসে দিলো নারীর পূর্ণ অধিকার, ফিরিয়ে দিলো তাদের হক।
নারীদের ১ম রূপ “মেয়ে” আল্লাহর নবি সা. বলেন যে, ৩ জন মেয়ের বিবাহ দিলে তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব (এই কথা কিন্তু বলে নাই যে ১০ জন ছেলের বিবাহ দিলে ও জান্নাত ওয়াজিব হবে ) তো এক সাহাবি রা. বললেন ৩ যদি না হয়ে ২ হয়ে আল্লাহর নবি সা. বলেন বিবাহ দিলে জান্নাত ,আর একজন সাহাবি রা. বললেন ২ যদি না হয়ে ১ হয়ে তাহলে ও জান্নাত ওয়াজিব।
নারীদের ২য় রূপ “বোন” আল্লাহর নবি সা. বলেন যে আল্লাহ তায়ালা যাকে ২ জন বোন দিল এবং সে তাদের হক আদায়ে করল (অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়ে ভাই বোন দের হক (সম্পত্তি) ভাইয়েরা মেরে দেয় ।এই টা এমন হারাম যেমন সুদ খাওয়া হারাম যেমন মদ বিক্রি করা হারাম এই রকম ই হারাম বোন এর হক মেরে দেওয়া ,যেমন চুরি হারাম ওই রকম সে বোন দের চোর (যদি কেহ বোন দের হক মেরে দিল তার রিযিক হারাম হয়ে গেল তো আল্লাহর নবি সা. বলেন আল্লাহ তালা যাকে ২ বোন দিল এবং সে তাদের হক আদায়ে করল এবং বিবাহর পরে তাদের মাথায় হাত রাখলো, তাদের অপর জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যাবে|
নারীদের ৩য় রূপ “স্ত্রী” আল্লাহর নবি সা. বলেন যে, সবচেয়ে ভাল মুসলমান ওই বেক্তি যে “স্ত্রী’’র সাথে ভাল ব্যবহার করে এবং অপর এক হাদিসে আল্লাহর নবি সা. বলেন যে, কেউ যদি চায় জান্নাতে আমার ঘরের সাথে ঘর বানাবে সে যাতে ২ টা কাজ করে ১ চরিত্র ভাল করে ২ “স্ত্রী” এর সাথে ভাল ব্যাবহার করে।
নারীদের ৪র্থ রূপ “মা” আল্লাহর নবি মায়ের বেলায় বলেছেন যদি আমার মা জীবিত হতো! আর আমি যদি এশার নামাযেও হতাম এবং সুরা ফাতেহা শুরু করতাম আর এদিক থেকে আমার মা বলত বেটা মুহাম্মাদ ! তো তখন আমি আমার মায়ের জন্য নামাজ ছেরে দিতাম আমি বলতাম জি আম্মাযান !(আমি নামাজ আবার পরে নিব)
আল্লাহর নবি সা. বললেন উপর তোমার জীবনে এক ব্যক্তি আসবে, ইয়ামেন থেকে তার নাম হবে কুরেস তার বংশ হবে আমের গোত্র হবে কারণ তার রঙ হবে কালো তার কাধ হবে চওড়া আর তার কমরে আকটা সাদা দাগ থাকবে,যখন সে আসবে তখন তার থেকে দোয়া করাইও (যেখানে আল্লাহর নবি সা. বলছেন আমার পরে কোন নবি হলে ওমর হত) তো উমর রা. বললেন কুরেস এর থেকে কেন দোয়া করাব ? আল্লাহর নবি সা. বললেন সে মায়ের এমন খেদমত করেছে যে সে যখন হাত উঠায়ে আল্লাহ তাআলা তার হাত খালি ফিরায় না।
-এজেড