শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার আ.লীগ নেতাকর্মীর প্রভাবে নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের সংবর্ধনা বাতিল

৫ মে হেফাজত গণ্ডগোল করে নাই: শামীম ওসমান

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

নারায়ণগঞ্জের সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা শামীম ওসমান দাবি করেছেন, ২০১৩ সালের ৫ ও ৬ মে ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় যে ঘটনা ঘটে তার সঙ্গে হেফাজতে ইসলাম জড়িত ছিল না। বরং হেফাজতে ইসলামের মধ্যে জামায়াতে ইসলামীর কর্মীরা ঢুকে ভাঙচুরসহ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করেছে।

আজ শুক্রবার নারায়ণগঞ্জের ডিআইটি জামে মসজিদের সামনে আয়োজিত সমাবেশে শামীম ওসমান এ কথা বলেন। খবর এনটিভির

শামীম উসমান বলেন, ত্বকির বাবা রাফিউর রাব্বি বিসমিল্লাহ নিয়ে যা বলেছে তা সুস্পষ্ট সংবিধান বিরোধী।

তিনি মঞ্চের হুজুরদের লক্ষ করে বলেন, আপনারা ধৈর্য ধরেন। আদালত যে সময় দিয়েছে তার মধ্যে যদি বিষয়টির সমাধান না হয়, এর মধ্যে যদি কোনো গাফিলতি হয় তবে আপনারা পড়ে মাঠে নামবেন, আল্লাহকে খুশি করার জন্য আমি সবার আগে মাঠে নামব ইনশাল্লাহ।

[নারায়নগঞ্জে ত্বকির বাবার বিরুদ্ধে হেফাজত নেতার মামলা]

শামীম ওসমান আরো বলেন, ‘শামীম ওসমানের সঙ্গে হেফাজতের (ইসলামের) কোনো অমিল নেই। আমিও বলি অমিল নাই। আমি নিজেই বলি। রসুলের নামে কথা বললে আমার গায়ে লাগে। রসুলের নামে কথা বললে তারও গায়ে লাগে। বিসমিল্লাহ নিয়ে কথা বললে তারও গায়ে লাগে। বিসমিল্লাহ নিয়ে কথা বললে আমারও গায়ে লাগে। মিল তো থাকবেই।’

২০১৩ সালে ‘ইসলাম ও রাসুলকে কটূক্তিকারী ব্লগার’দের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করে হেফাজতে ইসলাম।

ভিডিওটি অবশ্যই দেখুন

২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতে ইসলাম সারা দেশ থেকে ঢাকা অভিমুখে লংমার্চ করে। পরে ঢাকার মতিঝিলে শাপলা চত্বরে সমাবেশ করে। এ সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পল্টন মোড় ও সিপিবি কার্যালয়ের সামনে অধিকাংশ বইয়ের ও অন্যান্য দোকান এ সময় কে বা কারা পুড়িয়ে দেয়। কিছু জায়গায় অগ্নিসংযোগও করা হয়।

রাতের দিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী হেফাজতে ইসলামের কর্মীদের উচ্ছেদ করে। পরদিন অর্থাৎ ৬ মে নারায়ণগঞ্জে মিছিল ও জমায়েত করেন হেফাজতে ইসলামীর কর্মীরা।

নাস্তিকদের জন্য আমার চোখের ইশারাই যথেষ্ট: শামিম উসমান


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ