শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

জেলায় জেলায় হবে মুজিব কেল্লা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

147আওয়ার ইসলাম : সরকার উপকূলীয় ও বন্যাপ্রবণ এলাকার জন্য ৪০০টি আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে। এসব কেন্দ্রের নাম হবে মুজিব কেল্লা। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব শাহ কামাল এ তথ্য গণমা্ধ্যমকে জানিয়েছেন।

১০ মার্চ দেশব্যাপী জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস পালন উপলক্ষে বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতরের মহাপরিচালক রিয়াজ আহমেদ প্রমুখ।

সচিব মুজিব কেল্লা নামের ব্যাখ্যা করে বলেন, ১৯৭০ সালের ১২ নভেম্বর সমুদ্র উপকূলীয় এলাকায় আঘাত হানা প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ে প্রায় ১০ লাখ মানুষ প্রাণ হারিয়েছিলেন। ওই সময় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নির্বাচনী প্রচারণা বন্ধ রেখে ছুটে গিয়েছিলেন বিপন্ন অসহায় মানুষের পাশে। এরপর ১৯৭৩ সালের জুলাইয়ে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) গঠন করেছিলেন তিনি।

ওই কর্মসূচির আওতায় বন্যাকবলিত ১৯টি জেলার ১৯৯টি স্থান মাটি দিয়ে ভরাট করে উঁচু করে আশ্রয় স্থান নির্মাণ করা হয়েছিল। সেসব স্থানে মানুষের পাশাপাশি পশুও বন্যার সময় আশ্রয় গ্রহণ করতো। সে আশ্রয়স্থানগুলোই স্থানীয় লোকজন ‘মুজিব কেল্লা’ নামে ডাকতেন।

তিনি আরো জানান, বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আমাদের মন্ত্রণালয় একটা প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এ প্রকল্পের আওতায় ৪০টি জেলার দুর্যোগপ্রবণ অঞ্চলে মোট ৪০০টি আধুনিক ‘মুজিব কেল্লা’ নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

-এআরকে


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ