শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার আ.লীগ নেতাকর্মীর প্রভাবে নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের সংবর্ধনা বাতিল আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা ইসলামি লেখক ফোরামের বৈঠক অনুষ্ঠিত, আসছে নতুন কর্মসূচি সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান কারাগারে উত্তপ্ত খাগড়াছড়িতে ১৪৪ ধারা জারি

ফেরত যাচ্ছে ৪ হাজার কোটি টাকা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

2-taka-noteচলতি অর্থবছরে স্বপ্নের পদ্মা সেতু বাস্তবায়নে বরাদ্দ ছিল ৬ হাজার ২৬ কোটি টাকা। কিন্তু যথাসময়ে ব্যয় করতে না পারায় এখন ফেরত দিতে হচ্ছে ১ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা।

একইভাবে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত নির্মাণাধীন মেট্রোরেল এবং মাতারবাড়ী কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প কর্তৃপক্ষও বরাদ্দের অর্থ ব্যয় করতে ব্যর্থ হয়েছে। এ জন্য ফেরত যাচ্ছে আরও ২ হাজার ৯১৯ কোটি টাকা।

সব মিলিয়ে দেশের অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত এই ৩টি প্রকল্প থেকেই ফেরত দিতে হচ্ছে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা।

এ অবস্থাকে হতাশাজনক মন্তব্য করে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সবচেয়ে আলোচিত এসব প্রকল্পে বরাদ্দের অর্থ ব্যয় করতে না পারা প্রকল্প বাস্তবায়নে বড় ক্রটি। এতে প্রকল্পের শৃঙ্খলা নষ্ট হবে।

জানা গেছে, পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল এবং মাতারবাড়ী কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প যথাসময়ে বাস্তবায়ন করতে চায় সরকার। এ জন্য প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন নিয়মিত তদারকি করে থাকে। কিন্তু এত সতর্কতা সত্ত্বেও প্রকল্পের শুরুতেই অর্থ ব্যয় করতে পারছে না প্রকল্প কর্তৃপক্ষ।

চলতি অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) এই ৩ প্রকল্পের বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ১০ হাজার ৬৫৩ কোটি ৩ লাখ টাকা। এর মধ্যে গত ৫ মাসে (জুলাই-নভেম্বর পর্যন্ত) এসব প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে ১ হাজার ৫৮০ কোটি ১৭ লাখ টাকা। ব্যয় করতে না পারার আশংকায় সম্প্রতি মন্ত্রণালয়গুলোর পক্ষ থেকে পরিকল্পনা কমিশনে প্রস্তাব দেয়া হয়েছে সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (আরএডিপি) বরাদ্দ কমানোর জন্য।

এভাবে বরাদ্দ ব্যয় করতে না পারলে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী প্রকল্প বাস্তবায়ন শংকার মুখে পড়বে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

এআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ