শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
খাগড়াছড়ি-রাঙামাটি পরিদর্শনে যাচ্ছেন সরকারের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল আল্লামা মাহমুদুল হাসানের আহ্বানে সর্বস্তরের আলেমদের নিয়ে পরামর্শ সভা শুরু মসজিদে শোরগোল নিয়ে রাসূল সা. যেভাবে সতর্ক করেছিলেন ভারতের বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে হিমশিম খাচ্ছে বাংলাদেশ জয়পুরহাটে ১৫৫ মণ সরকারি চাল সহ আটক দুই তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন সংবাদ দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর রাঙামাটিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য পরিবহন ধর্মঘট বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’

‘আন্দোলনকারীরা কখনো রামপালের নির্মাণাধীন প্রকল্প পরিদর্শন করেনি’

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

hasina6আন্দোলনকারীরা কোনোদিনও রামপালের নির্মাণাধীন প্রকল্প পরিদর্শন করেনি বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, এটি আদৌ সুন্দরবেনের কোনো ক্ষতি করবে কি না সে বিষয়েও তারা নিশ্চিত নয়।

শনিবার দুপুরে প্রকৌশলীদের সংগঠন ইন্সটিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স'র (আইইবি) চট্টগ্রাম কেন্দ্রে সংগঠনের ৫৭তম জাতীয় কনভেশন অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।

তিনি দাবি করেন, 'রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র সুন্দরনের পরিবেশে আদৌ কোনো ক্ষতিকর প্রভাব ফেলবে না।'

রামপালে বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে সুন্দরবনের দূরত্ব এবং প্রকল্পের স্বপক্ষে যুক্তি তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র করা হচ্ছে রামপালে, সুন্দরবনে নয়।'

তিনি বলেন, এই প্রকল্পটি সুন্দরবনের বহিঃসীমার ১৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এবং সুন্দরবনের ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ অঞ্চল হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়া এলাকা থেকে ৭০ কিলোমিটার দূরে। কাজেই এই প্রকল্পের দ্বারা সুন্দরবনের কোনো ক্ষতির সম্ভাবনা নেই।

সরকার দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করে যাচ্ছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, এই সময়েই একটি গোষ্ঠী রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ নিয়ে রাজধানীতে বসে কথা তুলছে এবং বিশ্বব্যাপী এই প্রকল্পের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে।

'তারা রাজধানীতে বসেই প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। ...যদিও এদের মধ্যে অনেকেই কোনোদিনও রামপালে যায়নি' যোগ করেন তিনি।

বড় পুকুরিয়ার কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রসঙ্গে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেখানে দুটি সাব ক্রিটিক্যাল পাওয়ার প্লান্ট থাকার পরেও সেখানকার ঘনবসতিপূর্ণ এবং সবুজ এলাকার পরিবেশে কোনো বিরূপ প্রভাব পড়েনি। উপরন্তু জমির উর্বরতা বেড়েছে এবং সেখানে এখন প্রচুর ধান উৎপাদন হয়।

আরআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ