
অসুস্থদের শিক্ষার্থীদের কয়েকজন হলো, জিসান, সোলাইমান, শাকিব,আবু সাঈদ,মহিউদ্দিন, মোহনা আক্তার মুন্নি, সামিয়া আক্তার, রায়হান, তুহিন ও রাসেল।
শিক্ষার্থী ও অভিভাবক জানায়, দুপুরে খাবার খাওয়ার পর তাদের পেট ব্যাথা ও বমি করতে থাকে। এ সময় একে একে অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে। খাদ্যে বিষক্রিয়ায় এমনটি হয়েছে বলে তারা মনে করছেন।
এদিকে খবর পেয়ে সোনারগাঁ উপজেলা সহকারী কমিশরার (ভূমি) রুবায়েত হায়াত শিপলু ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। পরিদর্শন শেষে এ ঘটনা তদন্তে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আ ফ ম জাহিদ ইকবালকে প্রধান করে তিন সদস্যের কমিটি করেন। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সমাজ সেবা কর্মকর্তা নাইম জাহাঙ্গির ও সোনারগাঁ মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের পরিদর্শক কাজল রায়।
ওই মাদরাসার শিক্ষক মাওলানা মো. আলাউদ্দিন জানান, প্রতিদিনের মতো শিক্ষার্থীদের ছোট মাছ এবং ডাল দিয়ে দুপুরে খাবার দেওয়া হয়। খাওয়ার একপর্যায়ে ছয় জন বমি করতে থাকে। এভাবে একে একে অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরে তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেয়া হয়। খাবারে ডালের ক্রুটির কারণে শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হতে পারে বলে তিনি ধারণা করছেন।
-এআরকে
শিক্ষার্থী ও অভিভাবক জানায়, দুপুরে খাবার খাওয়ার পর তাদের পেট ব্যাথা ও বমি করতে থাকে। এ সময় একে একে অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে। খাদ্যে বিষক্রিয়ায় এমনটি হয়েছে বলে তারা মনে করছেন।
এদিকে খবর পেয়ে সোনারগাঁ উপজেলা সহকারী কমিশরার (ভূমি) রুবায়েত হায়াত শিপলু ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। পরিদর্শন শেষে এ ঘটনা তদন্তে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আ ফ ম জাহিদ ইকবালকে প্রধান করে তিন সদস্যের কমিটি করেন। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সমাজ সেবা কর্মকর্তা নাইম জাহাঙ্গির ও সোনারগাঁ মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের পরিদর্শক কাজল রায়।
ওই মাদরাসার শিক্ষক মাওলানা মো. আলাউদ্দিন জানান, প্রতিদিনের মতো শিক্ষার্থীদের ছোট মাছ এবং ডাল দিয়ে দুপুরে খাবার দেওয়া হয়। খাওয়ার একপর্যায়ে ছয় জন বমি করতে থাকে। এভাবে একে একে অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরে তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেয়া হয়। খাবারে ডালের ক্রুটির কারণে শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হতে পারে বলে তিনি ধারণা করছেন।
-এআরকে