শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

ইজতেমায় ১৫ দেশের নাগরিকদের ভিসায় কড়াকড়ি

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ijtemaআওয়ার ইসলাম: টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমায় পাকিস্তান ও সিরিয়াসহ বিশ্বের ১৫টি দেশের নাগরিকদের ভিসা দেয়ার ক্ষেত্রে কড়াকড়ি আরোপ করছে বাংলাদেশ সরকার। জঙ্গিবাদসহ যে কোন ধরনের নাশকতা ঠেকাতে এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে বলে সূত্র জানায়।

অপরদিকে বিশ্ব এজতেমা উপলক্ষে এ বছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ১৫ হাজারের বেশি বিদেশি মুসল্লি আসতে পারে বলে সংশ্লিষ্টদের ধারণা। বিশ্ব এজতেমার নিরাপত্তা জোরদারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও  তাবলিগ জামাত মুখপাত্র ও বিশ্ব এস্তেমা কমিটির সঙ্গে আগাম যোগাযোগ রক্ষা করার যথাযথ চেষ্টা-তদবির করছেন।

সূত্রমতে, বিশ্ব ইজতেমায় এই বছর পাকিস্তান, সিরিয়া, ইয়েমেন, নাইজেরিয়া, সোমালিয়া, লেবানন, আফগান, সুদান, লিবিয়া, আফ্রিকার দেশ চাদ, মালি, ইসরাইল ও প্যালেস্টাইনের নাগরিকদের ওপর ভিসা দেয়ায় কড়াকড়ি আরোপ করা হচ্ছে।

এর আগে ১০টি দেশের ওপর কড়াকড়ি আরোপ করা হয়।  এইবার সেই তালিকায় যোগ হয়েছে আরও ৫টি দেশের নাম। ভিসা ছাড়া কেউ ইজতেমায় এলে বিমানবন্দরে অনঅ্যারাইবল ভিসা নিয়ে এবার কড়াকড়ি আরোপ করা হবে।

জানা যায়, বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ বেড়ে যাওয়ায় এ সব সন্ত্রাসীরা যাতে এই ইজতেমার সুযোগে বাংলাদেশে ঢুকতে না পারে তার জন্য আগাম প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। সেই সঙ্গে রয়েছে বাড়তি কড়াকড়িরও পর্যাপ্ত ব্যবস্থা।

আগামী ১৩-১৫ ও ২০-২২ জানুয়ারি দুই পর্বে টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে।

ইজতেমার কার্যক্রমস্থলে ইউনিফর্ম পরিহিত পুলিশের পাশাপাশি থাকবে সাদা পোশাকের পুলিশ, র‌্যাব, ব্যাটালিয়ন আনসার। সেই সাথে প্রয়োজনীয় সংখ্যক আর্মড পুলিশও নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবেন। ডিএমপি এবং গাজীপুর জেলা পুলিশ ইজতেমাস্থলের ট্রাফিক ব্যবস্থা নিশ্চিত করবে।

ইজতেমা মাঠের কৌশলগত পয়েন্টসমূহে আর্চওয়ে, সিসি ক্যামেরা এবং ওয়াচ টাওয়ারের বিশেষ ব্যবস্থা থাকবে। এস্তেমাস্থলে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ, পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয়পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠনের কার্যক্রম নিবিড়ভাবে মনিটরিং করা হবে। কন্ট্রোলরুম এবং ডিএমপিতে ট্রাফিক কন্ট্রোলরুম স্থাপন করা হবে।

এবিআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ