শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও মোকতাদির চৌধুরী এমপির শোক

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

kamal

আওয়ার ইসলাম: বাংলাদেশ কওমি মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড  বেফাকের মহাসচিব মাওলানা আবদুল জব্বারের ইন্তেকালে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী ।

শুক্রবার বিকেলে আওয়ার ইসলামকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক প্রকাশের বিষয়টি জানান রাজধানীর কাওরান বাজারের আম্বরশাহ জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা মাজহারুল ইসলাম।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, একজন বিশিষ্ট আলেমের মৃত্যু আমাদের জন্য দু:খের। তিনি বহু মানুষের অভিভাবক ছিলেন। ইতোপূর্বে আমি মাওলানা আবদুল জব্বারকে দেখতে গিয়েছিলাম এবং তার স্বাস্থ্যের খোঁজ খবর নিয়েছি। আল্লাহ তাকে জান্নাতবাসী করুন।

এদিকে আওয়ার ইসলামের সঙ্গে এক ফোনালাপে ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া ৩ আসনের এমপি ও পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী শোক প্রকাশ করে বলেন, স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় মাওলানা আবদুল জব্বার মুক্তিযোদ্ধাদের নানাভাবে সহায়তা করেছেন। একাত্তরে যাত্রাবাড়ী মাদরাসায় মুক্তিযোদ্ধাদের যে ক্যাম্প ছিল সেখানে প্রশিক্ষণার্থীদের নানাভাবে সাহায্য করেন তিনি। অনেক আলেম এবং ছাত্রদের প্রশিক্ষণ করিয়ে স্বাধীনতা সংগ্রামে অবদান রেখেছেন নিরহঙ্কারী, সাদা মনের এ আলেম।

তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের এই সহযোগী মানুষটি ২০০৮ সালে ঢাকার চৌধুরীপাড়া মাদরাসায় আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেছিলেন। পাশাপাশি বেফাকের পক্ষ থেকে মাদরাসাগুলোতে পতাকা উড়ানোর জন্য প্রজ্ঞাপনও জারি করেছিলেন। দেশ ও স্বার্বভৌমত্বের জন্য তার এ মায়া সব সময় স্মরণীয়।

মোকতাদির চৌধুরী বলেন, বাংলা সাহিত্যে মাদরাসা শিক্ষার্থীদের অগ্রসরতার জন্য তার নানা উদ্যোগ আমরা দেখেছি। যা বিভিন্ন মহলে বেশ সমাদৃত হয়েছে। তার ইন্তেকালে জাতি একজন অভিভাবককে হারাল। আল্লাহ তাকে আখেরাতে শান্তিতে রাখুন এবং তার পরিবারকে সুখে রাখুন।

আরআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ